উচ্চশিক্ষা বা গবেষণায় সাফল্য ও সুনাম প্রাপ্তি। অর্থভাগ্য শুভ। ব্যবসা ও পেশায় লক্ষ্মীলাভ। ... বিশদ
সংগঠনের জলপাইগুড়ি টাউন ব্লক সভাপতি পুণ্যব্রত মিত্র অবশ্য বলেন, গ্রামের টোটোচালকদের দাবিদাওয়ার বিষয়টি সাংগঠনিকভাবে দেখা হচ্ছে। তবে পথ অবরোধ করে মানুষকে ভোগান্তির মধ্যে ফেলা কখনওই সমর্থন করা যায় না। অবরোধে দলের পতাকা ব্যবহার করা হয়েছে। কার নির্দেশে এটা করা হল, খোঁজ নিচ্ছি। বিষয়টি নিয়ে সংগঠন ও দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে কথা বলছি। আইএনটিটিইউসি’র জেলা সভাপতি তপন দে বলেন, টোটোচালকদের অবরোধের বিষয়টি শুনেছি। তবে দলের পতাকা হাতে পথ অবরোধকে সমর্থন করি না।
এর আগেও গ্রামের টোটো জলপাইগুড়ি শহরে ঢুকতে দেওয়ার দাবিতে একাধিক জায়গায় অবরোধ, বিক্ষোভ হয়েছে।
গ্রামের টোটোচালকদের বক্তব্য, পুরসভা লাগোয়া মাত্র চারটি পঞ্চায়েত এলাকার টোটো শহরে ঢুকতে পারবে বলে জানিয়েছে পুর কর্তৃপক্ষ। তাহলে বাকি পঞ্চায়েত এলাকার টোটোচালকরা কী দোষ করেছেন? এনিয়ে সুষ্ঠু সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
আইএনটিটিইউসি’র জলপাইগুড়ি টাউন ব্লক সভাপতির বক্তব্য, মণ্ডলঘাট, গড়ালবাড়ি ও বাহাদুর পঞ্চায়েত এলাকার টোটো যাতে শহরে ঢুকতে দেওয়া হয়, সেই ব্যাপারে পুর কর্তৃপক্ষকে চিঠি লেখার আবেদন জানানো হয়েছে সভাধিপতিকে। আমাদের দাবি, শহর থেকে যেসব পঞ্চায়েতের দূরত্ব ১০ কিমির মধ্যে, সেই এলাকার সব টোটো যাতে শহরে ঢোকার ছাড়পত্র পায়, তা নিশ্চিত করতে হবে।
জলপাইগুড়ি পুরসভার চেয়ারপার্সন পাপিয়া পাল বলেন, আমরা পাঁচহাজার টোটোর রেজিস্ট্রেশন দিয়েছি। তাদের নম্বর প্লেট দেওয়া শেষ হলে বৈঠক করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। নিজস্ব চিত্র