উচ্চশিক্ষা বা গবেষণায় সাফল্য ও সুনাম প্রাপ্তি। অর্থভাগ্য শুভ। ব্যবসা ও পেশায় লক্ষ্মীলাভ। ... বিশদ
প্যান্ডেল ও প্রতিমায় পরিবেশ বান্ধব সামগ্রীর ব্যবহার করে বিশেষ বার্তাও দেওয়া হবে। দর্শনার্থীরা গঙ্গারামপুর চৌপথী থেকে যখন থানা রোডের দিকে ঢুকবেন, চোখ ধাঁধানো চন্দননগরের আলোকসজ্জা দেখতে দেখতে তপন রাজ্য সড়ক ধরে দর্শনার্থীরা পৌঁছে যাবেন ইয়ুথ ক্লাবের প্যান্ডেলে। প্রথমেই নজরে পড়বে বিশাল রাজবাড়ি। পাশেই দুটি গার্ডেনে ফোয়ারা দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করবে। রাজবাড়ীর দুর্গের সামনে রয়েছে প্রধান দরজা। সেখানে প্রহরীরা দর্শনার্থীদের রাজবাড়িতে প্রবেশের অনুমতি দেবেন। ভিতরে একটি প্রাচীন বটবৃক্ষে শিবের আরাধনা করবেন রাজা। দেওয়ালে চোখধাঁধানো ভাস্কর্য। ধুপি কাঠ ও অ্যালুমিনিয়াম দিয়ে প্রাচীন রাজবাড়ির অন্দরমহল ফুটে উঠেছে। কাপড় ও প্লাস্টিকের ব্যবহার করা হয়নি। ১৯ লক্ষ টাকা বাজেটে থিমের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সাবেকিয়ানা প্রতিমা থাকবে এবার। রাজ্য সরকার বিদ্যুৎ বিলে ৭৫ শতাংশ ছাড় দেওয়ায় আলোকসজ্জায় জোর দিয়েছেন উদ্যোক্তারা। ৭ টি প্রধান লাইটের পাশাপাশি ছোটদের বিনোদনের জন্য রাজ্য সড়কের দু’পাশে থাকছে ছোট ছোট লাইটিং। চতুর্থীতে দর্শনার্থীদের জন্য মণ্ডপ খুলে দেবেন উদ্যোক্তারা। পুজোর পাঁচদিন থাকছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সপ্তমীতে দুঃস্থদের বস্ত্র বিতরণ করা হবে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে এবারও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও মন্ত্রী বিপ্লব মিত্রের হাতে পুজোর উদ্বোধন হবে।
মণ্ডপের কাজের দেখাশোনা করছেন পুজো কমিটির সম্পাদক কৌশিক সরকার, যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপ সাহা। ক্লাবের অন্যতম সদস্য বিপ্লব সেন বলেন, জেলার মধ্যে আমাদের পুজোর খ্যাতি রয়েছে। সেই ঐতিহ্য আমরা এবারও ধরে রাখার চেষ্টা করছি। আশা করছি দর্শনার্থীদের ভিন্নস্বাদের পুজো উপহার দিতে পারব। রাজরাজেশ্বরী থিমে রাজবাড়ি তুলে ধরা হয়েছে। নিজস্ব চিত্র