উচ্চশিক্ষা বা গবেষণায় সাফল্য ও সুনাম প্রাপ্তি। অর্থভাগ্য শুভ। ব্যবসা ও পেশায় লক্ষ্মীলাভ। ... বিশদ
শর্ট ফিল্মটিতে মাত্র তিনটি চরিত্র। পরবর্তী পর্বে চরিত্র সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। পরিচালক ও কাহিনিকার চন্দন নিজেই। সদ্য বিবাহিত এক যুবক ও যুবতীর নির্ভেজাল ভালোবাসা নিয়েই এই শর্ট ফিল্মের গল্প এগিয়েছে। বিয়ের পর একসময় যুবকের স্ত্রীর ব্লাড ক্যান্সার ধরা পড়ে। এই কঠিন সময়েও যুবকটি তাঁর স্ত্রীর পাশে থাকে। স্ত্রী কঠিন অসুখের শিকার হলেও স্ত্রীর প্রতি যুবকের ভালোবাসা অটুট থাকে। অন্যদিকে, হীনমন্যতায় ভুগতে থাকে যুবকের স্ত্রী। স্ত্রীর সন্দেহ হয় ব্লাড ক্যান্সার হওয়ায় তাঁর স্বামী বুঝি তাঁকে আগের মতো আর ভালোবাসে না। এই হচ্ছে শর্ট ফিল্ম ‘মায়া’র গল্প। তারপরে কি হল পরবর্তী পর্বে সেটা জানা যাবে।
এই শর্ট ফিল্মের নায়কের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন চণ্ডীরঝাড় শালবাড়ির দেবকুমার রায়। ফিল্মে তাঁর চরিত্রের নাম দেব। তাঁর স্ত্রী চরিত্রে অর্থাৎ মায়ার ভূমিকায় অভিনয় করেছেন সলসলাবাড়ির বধূ হাসি দাস। অন্যদিকে, একজন ডাক্তারের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন মামনি অধিকারী।
শর্ট ফিল্মটি তৈরি হয়েছে বাংলা ভাষায়। ছবির ক্যামেরায় ও সম্পাদনা করেছেন বাপি ইসলাম। ফিল্মের নায়ক দেবকুমার বলেন, উত্তরবঙ্গে বসে সিনেমা তৈরির কথা এখনও ভাবা যায় না। কারণ উত্তরে সিনেমা তৈরির তেমন পরিকাঠামোই গড়ে উঠেনি। তার সঙ্গে আছে আর্থিক প্রতিকূলতা। কিন্তু, উত্তরবঙ্গে ফিল্ম বানানোর প্রতিভার কোনও অভাব নেই। তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ চন্দনবাবু। যিনি অটো চালিয়ে সংসার টানার পাশাপাশি রাত জেগে সিনেমার স্ক্রিপ্ট, গল্প ও গানও লিখছেন।