কর্মে সংস্থাগত পরিবর্তন বা কর্মসূত্রে বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। কলাশাস্ত্রের চর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
পঞ্চায়েত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২৫০ টি পরিবারের পানীয় জলের জন্য ১ টি মাত্র সাবমার্সিবল ও দুটি গভীর নলকূপ বসানো হয়েছে। তারমধ্যে দুটি নলকূপ দীর্ঘদিন ধরে বিকল বলে অভিযোগ। উপপ্রধান মলয় বসাক বলেন, বছরের বেশিরভাগ সময় ওই এলাকায় জল সঙ্কটের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়। বিষয়টি বিধায়ককে জানিয়েছিলাম। তিনি আবেদনে সাড়া দিয়ে উদ্যোগী হয়ে এলাকা পরিদর্শন করেছেন।
ভবানীপুরের ইয়াসিন আলির কথায়, আর্সেনিকযুক্ত জল পান করে অনেকেই অসুস্থ হচ্ছেন। সবথেকে বেশি চর্মরোগের মতো অসুখ হচ্ছে। সেখানকার আর এক বাসিন্দা রৌশনা বিবি বলেন, বিদ্যুৎ বিভ্রাট হলে সাবমার্সিবল থেকে জল আসে না। একই বক্তব্য হেনা বিবিরও। বলেন, বাড়িতে ৬০ ফুট লেয়ারে নলকূপ বসানো হয়েছে। সেই জল পান করার যোগ্য না। কাপড় কাচা ও অন্যান্য কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। বিধায়ক নীহাররঞ্জন বলেন, জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দপ্তরের মন্ত্রীর হাতে আবেদন জমা করেছি। আশা করছি, দ্রুত এলাকায় পরিস্রুত পানীয় জল সরবরাহ হবে।