কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
রমাদেবী ১৪ বছর ধরে খাগড়াবাড়ি ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের দক্ষিণ খাগড়াবাড়ি এলাকায় বসবাস করছেন। তার আগে তিনি ফার্ম শহিদগড় পাড়ায় থাকতেন। আড়াই বছর আগে এলাকাটি পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত হয়। ২০২১ সালে তিনি শেষবার ১০০ দিনের কাজ করেছিলেন। তিনবছরেও সেই টাকা না পেয়ে হতাশ এই বিধবা বৃদ্ধা।
রমাদেবী বলেন, ময়নাগুড়ি ব্লক অফিস, গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে অনেকবার গিয়েছি। গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানকে ঘটনাটি জানিয়েছি। কিন্তু আদৌ টাকা পাব কি না, বুঝতে পারছি না। তাই বিষয়টি জানার জন্য কাউন্সিলারের কাছে এসেছি।
কাউন্সিলার অমিতাভ চক্রবর্তী বলেন, বৃদ্ধা আমার কাছে এসেছেন। কিন্তু আমি কি করব, বুঝে উঠতে পারছি না। খাগড়াবাড়ি ১ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান সীমা রায় বলেন, বৃদ্ধা দীর্ঘদিন আগে দক্ষিণ খাগড়াবাড়ি এলাকায় গেলেও জবকার্ড ট্রান্সফার করাননি। সে কারণেই এই সমস্যা হয়েছে। তিনি ফার্মে কাজ করেছিলেন। সেটি পুরসভার মধ্যে পড়ে। পুরসভাভিত্তিক টাকা পাঠানো হলে নিশ্চই তাঁর টাকা পাবেন। বিডিও প্রসেনজিৎ কুণ্ডু বলেন, বিষয়টি দেখতে হবে। কী সমস্যা রয়েছে, সেটা তাঁর সঙ্গে কথা বলার পরই বোঝা যাবে।