কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
শহরের সুনীতি রোডে হরিশ পাল চৌপথির ঠিক মাঝখানে ইট বিছানো রয়েছে। এছাড়াও কেশব রোডের মিনি বাসস্ট্যান্ডের সামনেও বেশ খানিকটা এলাকা জুড়ে গর্ত সৃষ্টি হয়েছে। সেখানেও ইট বিছানো রয়েছে। পুরাতন পোস্টঅফিস পাড়া, সুনীতি রোডে মেডিক্যাল কলেজের সামনের রাস্তায় বড় বড় গর্ত সৃষ্টি হয়েছে।
পূর্তদপ্তরের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার মৃন্ময় দেবনাথ বলেন, এখন বর্ষার যা অবস্থা তাতে বিটুমিনের কাজ করলে পুরো টাকাই জলে যাবে। সেই কারণে দ্বিতীয় পন্থা হল হয় ইট দিয়ে সেই গর্ত বোজানো অথবা পেভার ব্লক দিয়ে কাজ করা। পাকুড়ের ইট দিয়ে প্রধান কিছু রাস্তায় কাজ করা হয়েছিল। কোচবিহারে নিকাশি ব্যবস্থা নিয়েও ভাবা উচিত। শিবেন্দ্রনারায়ণ রোডের কাজের ওয়ার্ক অর্ডার হয়েছে। আবহাওয়া কিছুটা ভালো না হলে কাজ শুরু করা যাচ্ছে না। বর্ষা কিছুটা কমলে বাকি কাজ করা হবে।
কোচবিহার রাজার শহর বলে পরিচিত। তার উপর এই শহরকে হেরিটেজ শহর হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ চলছে। তার কিছু কাজ এগিয়েও গিয়েছে। কিন্তু বর্ষা নামলেই শহরের বেহাল দশা যেন সামনে চলে আসে। বেহাল নিকাশি ব্যবস্থার কারণে কেশব রোড, রাজ রাজেন্দ্রনারায়ণ রোড সহ একাধিক এলাকায় রাস্তায় জল দাঁড়িয়ে যায়। এসব রাস্তার অনেক জায়গা আবার খানাখন্দে ভরে গিয়েছে। ফলে দিনে রাতে পথচারীরা সমস্যায় পড়ছেন। যানবাহন চলাচলেও অসুবিধা হচ্ছে। বৃষ্টি না কমলে এসব রাস্তা সংস্কার করা সম্ভব হবে না বলে পূর্তদপ্তর দাবি করছে। ফলে এই বর্ষাতে ভাঙা, খানাখন্দে ভরা রাস্তা দিয়েই মানুষকে কষ্ট করে চলাচল করতে হবে।