কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
মূলত অরবিন্দ পঞ্চায়েতের বৈরাগীডাঙা, আনন্দনগর, পরেশনগর এলাকার ছাত্রছাত্রীরা পাঙ্গা নদীর উপর তৈরি বাঁশের সাঁকো পেরিয়ে বাহাদুর পঞ্চায়েত এলাকায় স্কুলে আসে। অনেকে কাজের সূত্রেও বাহাদুর এলাকায় আসেন। অন্যদিকে, বাহাদুর পঞ্চায়েত এলাকার সাহেববাড়ি, প্লেনঘাঁটি, সাহেববাড়ি বাজারের লোকজনও বিভিন্ন কারণে পাঙ্গা নদী পেরিয়ে যান। কিন্তু বর্ষায় সেই সাঁকোটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সমস্যা বেড়ে গিয়েছে। আইশ্বরী রায়, বলাই রায়, অজিত রায় নামে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন এলাকার এই সমস্যা। অন্তত কয়েক হাজার মানুষের সমস্যা। নদী পারাপারের জন্য প্রতিবারই বানাতে হয় বাঁশের সাঁকো। এবার সেটাও ভেঙেছে। আমরা চাই কংক্রিটের ফুটব্রিজ দ্রুত তৈরি হোক।
এব্যাপারে অরবিন্দ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রাজেশ মণ্ডল বলেন, প্রতিবারই ওই এলাকায় বাঁশের সাঁকো বানিয়ে দেওয়া হয় পঞ্চায়েতের তরফে। এবার আমরা ওখানে একটা কংক্রিটের ফুটব্রিজ বানানোর জন্য জেলা পরিষদের অ্যাকশন প্ল্যানে অন্তর্ভুক্ত করেছি। অন্যদিকে বাহাদুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার অমিত দাস বলেন, এটা দীর্ঘদিনের সমস্যা ওই এলাকার। মূলত স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরাই ওই সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করেন। আমরা বিভিন্ন মহলে বিষয়টি জানিয়েছি। কারণ পঞ্চায়েতের একার পক্ষে কংক্রিটের ফুটব্রিজ বানানো কার্যত অসম্ভব। নিজস্ব চিত্র