কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
মালদহের আঞ্চলিক পরিবহণ আধিকারিক (আরটিও) সুরজকুমার দাস বলেন, শহরে চলাচলের জন্য ৩ হাজার ৭০০ ই-রিকশ বা টোটোকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তার বাইরে বাকি টোটো বেআইনিভাবে চলাচল করছে। যাত্রী পরিবহণের জন্য গ্রামের টোটো শহরে ঢুকতে দেওয়া যাবে না। একমাত্র রোগী বহনের ক্ষেত্রে আমরা মানবিকতার খাতিরে ছাড় দেব। এছাড়াও শহরের স্টেশন রোড সহ কিছু জায়গায় নিয়ম বহির্ভূতভাবে অটো ও অন্যান্য চারচাকা গাড়ি দাঁড়িয়ে থাকে। সেগুলিকে নির্দিষ্ট স্ট্যান্ডে দাঁড় করানোর ব্যাপারে আমরা সংশ্লিষ্ট ভাড়া গাড়ির চালক ও মালিকদের সংগঠনকে বলেছি। যানজট মোকাবিলায় বাকি পদক্ষেপও দ্রুত নেওয়া হবে।
ইংলিশবাজার পুরসভার চেয়ারম্যান-ইন-কাউন্সিলের সদস্য শুভময় বসু বলেন, শহরের সমস্যা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে মালদহের জেলাশাসকের নেতৃত্বে সম্প্রতি একটি বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত বলবৎ করার জন্য আরটিও দপ্তর ও পুলিসের সঙ্গে এদিন আমি পুরসভার তরফে আলোচনা করেছি। এদিন প্রায় চার ঘণ্টা ধরে শহরের বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরে আমরা সমস্যা খতিয়ে দেখি। বেশকিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তা চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য সুপারিশ আকারে জেলাশাসকের কাছে আরটিও জমা দেবেন।
এক পুলিস আধিকারিক বলেন, শহরের বিভিন্ন জায়গা জবরদখল হয়ে রয়েছে। রাস্তার পাশে সরকারি জায়গা দখল করে নির্মাণ গড়ে উঠেছে। এসবের বিরুদ্ধে প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। উচ্ছেদ অভিযান চালানো হলে আমরা সবরকম সহযোগিতা করব। জেলা পুলিসের কর্তারা ইতিমধ্যে কিছু জায়গা পরিদর্শন করেছেন।
ইংলিশবাজার শহরে জনসংখ্যার তুলনায় বাসযোগ্য জায়গা কম রয়েছে। শহরের কিছু জায়গায় একাধিক বহুতল নির্মাণ করেও স্থান সঙ্কুলান করা যাচ্ছে না। রুজিরুটির জন্যও অনেকে ফুটপাতে সামগ্রী বিক্রি করেন। ব্যবসায়ীদের একাংশ ফুটপাতের উপর পসরা সাজিয়ে রাখেন। নিজস্ব চিত্র।