অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ
ইসলামপুর কলেজের ডিসিআরসিতে ইসলামপুর, গোয়ালপোখর ও চাকুলিয়া বিধানসভা কেন্দ্রের ভোট গণনা হয়েছে। চাকুলিয়া ভিক্টরের খাসতালুক হিসেবেই পরিচিত। সেখানে তৃণমূলের বিধায়ক থাকা সত্ত্বেও কংগ্রেস পেয়েছে প্রায় ৫৯ হাজার ৬৩৯ ভোট। তৃণমূলের ঝুলিতে গিয়েছে প্রায় ৫৮ হাজার ৩৯৫ ভোট। চাকুলিয়ায় তৃণমূলের চেয়ে সামান্য হলেও বেশি ভোট পেয়েছেন ভিক্টর। মন্ত্রী গোলাম রব্বানির এলাকা গোয়ালপোখর। সেখানে ভিক্টর পেয়েছেন ৬৬ হাজার ৮৮৮ হাজার ভোট। ৬৭ হাজার ৫৫৪ ভোট গিয়েছে তৃণমূলের ঝুলিতে। তৃণমূলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, মানুষ আমাদের ভোট দেননি বলেই রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে হেরেছি। ইসলামপুর বিধানসভা ছাড়া বাকি এলাকাগুলিতে আশানুরূপ ভোট পাইনি। রায়গঞ্জ বিধানসভাতেও লিড তো পাইনি, বরং পিছিয়েই গিয়েছি। কালিয়াগঞ্জ, হেমতাবাদ, করণদিঘি, চাকুলিয়াতেও আমরা পিছিয়ে। ভিক্টর অনেক ভোট কেটেছেন। হারের কারণ নিয়ে ব্লক নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনায় বসব। ভিক্টর বলেন, পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি আমাদের দখলে নেই। আমাদের দলের একজন বিধায়কও নেই, সংগঠনও মজবুত নয়। এই পরিস্থিতিতে বাম ও কংগ্রেস জোটের প্রার্থী হয়েছিলাম। একাই কর্মী, সমর্থকদের নিয়ে নির্বাচনে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম। প্রমাণ হয়েছে, মানুষ আমার নেতৃত্বকে গ্রহণ করেছেন। এদিন সকাল থেকেই বিজেপি প্রার্থী কার্তিকচন্দ্র পাল ইসলামপুর ডিসিআরসিতে ছিলেন। তিনি বলেন, ইসলামপুর মহকুমা এলাকায় আমি পিছিয়ে। কিন্তু রায়গঞ্জ থেকে বিশাল লিড পেয়েছি।