অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি রায়গঞ্জ ও সংবাদদাতা, পতিরাম: রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রে না জিতলেও করিম চৌধুরী ও কানাইয়ালাল আগরওয়ালের মুখ বাঁচালেন কৃষ্ণ। রায়গঞ্জে বিজেপি জিতলেও ইসলামপুর বিধানসভায় লিড ধরে রাখল তৃণমূল কংগ্রেস। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের জন্যই এই সাফল্য বলে দাবি তৃণমূলের প্রবীণ বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরীর।
রায়গঞ্জ কেন্দ্রে ৭০ হাজারের বেশি ব্যবধানে জয়ী হয়েছে বিজেপি। এই কেন্দ্রের চাকুলিয়া, করণদিঘি, হেমতাবাদ, কালিয়াগঞ্জ ও রায়গঞ্জ বিধানসভায় প্রথম রাউন্ড থেকেই সমানে সমানে টক্কর দিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যাণী। যদিও শেষরক্ষা হয়নি। এক্ষেত্রে বামফ্রন্ট সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী আলি ইমরান রমজকে (ভিক্টর) ভোট কাটুয়া বলে কটাক্ষ করেছেন উত্তর দিনাজপুর জেলা তৃণমূল সভাপতি কানাইলাল আগরওয়াল। তিনি বলেন, আমরা ধরে নিয়েছিলাম জোট প্রার্থী ভোট কেটে নিলে চাকুলিয়া, গোয়ালপোখর, করণদিঘিতে আমাদের সমস্যায় পড়তে হতে পারে। ভেবেছিলাম প্রার্থী যেহেতু রায়গঞ্জ থেকে, তাই সেখান থেকে তিনি হয়তো ভালো ভোট পাবেন। কিন্তু সেটাও হয়নি।
দলের প্রবীণ নেতা ও ইসলামপুরের বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরী বলেন, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ফলে সাধারণ মহিলারা উপকৃত হয়েছেন। তাঁদের ভোটেই ইসলামপুরে আমরা লিড ধরে রাখতে পেরেছি।
এদিকে বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপিকে কড়া চ্যালেঞ্জের সামনে ফেলেছিল তৃণমূল। গণনা কেন্দ্রে সকাল থেকেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই বালুরঘাটে। বালুরঘাট কলেজের কাউন্টিং হলে প্রত্যেকটি রাউন্ডে জোর লড়াই হয় বিজেপি ও তৃণমূল প্রার্থীর মধ্যে। সকালের দিকে বেশকিছু রাউন্ডে তৃণমূলের বিপ্লব মিত্র এগিয়েই ছিলেন। অষ্টম রাউন্ডে বিপ্লবকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যান বিজেপির সুকান্ত মজুমদার। পরবর্তীতে রাউন্ডগুলিতে জোর টক্কর হয় দুই প্রার্থীর।
এদিকে রাত বাড়ার সঙ্গে উত্তেজনা বাড়ে বালুরঘাট কলেজ ও চত্বরে। সুকান্ত সন্ধ্যায় দাবি করেন, তিনি ১৮ হাজার ভোটে জয়ী হয়েছেন। পাল্টা তৃণমূলও রিকাউন্টিংয়ের দাবি জানায়। সুকান্ত বলেন, আমি জিতে গেলেও অফিসিয়ালি কিছু জানানো হচ্ছে না। আমি প্রায় ১৮ হাজার ভোটে জয়ী হয়েছি। কিন্তু প্রশাসন বলছে ১০ হাজার ভোটে জয়ী। আমার মনে হয় চক্রান্ত চলছে।
পাল্টা বিপ্লব বলেন, আমাদের কাউন্টিং এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছিল। পুনরায় তাদের ঢোকানো হয়। আমরা জেতার জায়গায় রয়েছি। রিকাউন্টিং ইস্যুর ফলে রাত পর্যন্ত ফল ঘোষণা পিছিয়ে যায়।
২০০৯ সালে বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়েছিলেন বিপ্লব মিত্র। সেবার দিনভর টানটান উত্তেজনার পর বিপ্লব আরএসপি প্রার্থী প্রশান্ত মজুমদারের কাছে প্রায় ৫ হাজার ভোটে হেরে যান। যদিও বিপ্লব কোর্টে গিয়েছিলেন। এবারও প্রার্থী হয়েছেন বিপ্লব। প্রশাসন সূত্রে খবর, বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে বালুরঘাট, তপন ও গঙ্গারামপুর বিধানসভায় বিজেপি লিড নিয়েছে।
রায়গঞ্জ কেন্দ্রে ৭০ হাজারের বেশি ব্যবধানে জয়ী হয়েছে বিজেপি। এই কেন্দ্রের চাকুলিয়া, করণদিঘি, হেমতাবাদ, কালিয়াগঞ্জ ও রায়গঞ্জ বিধানসভায় প্রথম রাউন্ড থেকেই সমানে সমানে টক্কর দিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যাণী। যদিও শেষরক্ষা হয়নি। এক্ষেত্রে বামফ্রন্ট সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী আলি ইমরান রমজকে (ভিক্টর) ভোট কাটুয়া বলে কটাক্ষ করেছেন উত্তর দিনাজপুর জেলা তৃণমূল সভাপতি কানাইলাল আগরওয়াল। তিনি বলেন, আমরা ধরে নিয়েছিলাম জোট প্রার্থী ভোট কেটে নিলে চাকুলিয়া, গোয়ালপোখর, করণদিঘিতে আমাদের সমস্যায় পড়তে হতে পারে। ভেবেছিলাম প্রার্থী যেহেতু রায়গঞ্জ থেকে, তাই সেখান থেকে তিনি হয়তো ভালো ভোট পাবেন। কিন্তু সেটাও হয়নি।
দলের প্রবীণ নেতা ও ইসলামপুরের বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরী বলেন, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ফলে সাধারণ মহিলারা উপকৃত হয়েছেন। তাঁদের ভোটেই ইসলামপুরে আমরা লিড ধরে রাখতে পেরেছি।
এদিকে বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপিকে কড়া চ্যালেঞ্জের সামনে ফেলেছিল তৃণমূল। গণনা কেন্দ্রে সকাল থেকেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াই বালুরঘাটে। বালুরঘাট কলেজের কাউন্টিং হলে প্রত্যেকটি রাউন্ডে জোর লড়াই হয় বিজেপি ও তৃণমূল প্রার্থীর মধ্যে। সকালের দিকে বেশকিছু রাউন্ডে তৃণমূলের বিপ্লব মিত্র এগিয়েই ছিলেন। অষ্টম রাউন্ডে বিপ্লবকে পিছনে ফেলে এগিয়ে যান বিজেপির সুকান্ত মজুমদার। পরবর্তীতে রাউন্ডগুলিতে জোর টক্কর হয় দুই প্রার্থীর।
এদিকে রাত বাড়ার সঙ্গে উত্তেজনা বাড়ে বালুরঘাট কলেজ ও চত্বরে। সুকান্ত সন্ধ্যায় দাবি করেন, তিনি ১৮ হাজার ভোটে জয়ী হয়েছেন। পাল্টা তৃণমূলও রিকাউন্টিংয়ের দাবি জানায়। সুকান্ত বলেন, আমি জিতে গেলেও অফিসিয়ালি কিছু জানানো হচ্ছে না। আমি প্রায় ১৮ হাজার ভোটে জয়ী হয়েছি। কিন্তু প্রশাসন বলছে ১০ হাজার ভোটে জয়ী। আমার মনে হয় চক্রান্ত চলছে।
পাল্টা বিপ্লব বলেন, আমাদের কাউন্টিং এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছিল। পুনরায় তাদের ঢোকানো হয়। আমরা জেতার জায়গায় রয়েছি। রিকাউন্টিং ইস্যুর ফলে রাত পর্যন্ত ফল ঘোষণা পিছিয়ে যায়।
২০০৯ সালে বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়েছিলেন বিপ্লব মিত্র। সেবার দিনভর টানটান উত্তেজনার পর বিপ্লব আরএসপি প্রার্থী প্রশান্ত মজুমদারের কাছে প্রায় ৫ হাজার ভোটে হেরে যান। যদিও বিপ্লব কোর্টে গিয়েছিলেন। এবারও প্রার্থী হয়েছেন বিপ্লব। প্রশাসন সূত্রে খবর, বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে বালুরঘাট, তপন ও গঙ্গারামপুর বিধানসভায় বিজেপি লিড নিয়েছে।
