কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
প্রথম জীবনে সরাসরি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না জিমি। বরং তিনি বাদাম চাষ করতেন। এরপর মার্কিন নৌবাহিনীতেও কর্মরত ছিলেন। ১৯৫৩-এর পরে তিনি রাজনীতিতে প্রবেশ করেন ও জর্জিয়া প্রদেশের গভর্নর হন। এরপর ১৯৭৭ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে বসেন জিমি কার্টার।
প্রেসিডেন্ট পদে থাকাকালীন আমেরিকাকে কূটনৈতিক ও আর্থিক ভাবে যথেষ্ট শক্তিশালী করেছিলেন জিমি। তাঁর আমলেই চিনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কেও নয়া দিক উন্মুক্ত হয়। এমনকী, ইজরায়েল ও মিশরের মধ্যে চলমান যুদ্ধ থামাতেও অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।