কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
কেজরিওয়াল জানান, গত বিধানসভা নির্বাচনে শাহদারা আসনে আপ পাঁচ হাজার ভোটে জিতেছিল। এবার ওই কেন্দ্রে ১১ হাজার ভোটারের নাম বাদ দেওয়ার জন্য আবেদন করেছিল বিজেপি। কেজরি বলেন, ‘ওই ভোটারদের নাম বাদ গেলে আমাদের জেতার কোনও সম্ভবনাই থাকতো না। ২০-৩০ বছর ধরে বসবাস করছেন, এমন সব ভোটারদের নাম বাতিলের আবেদন জানানো হয়। কিন্তু হাতেনাতে ধরা পড়ায় এই কারচুপির চেষ্টা ভেস্তে দেওয়া গিয়েছে।’ যাঁরা এত ভোটারের নাম বাদ দেওয়ার আবেদন করেছিলেন, তাদের পরিচয়ও প্রকাশ্যে আনার দাবি জানিয়েছেন আপ সুপ্রিমো। কেজরিওয়ালের নিজের বিধানসভা কেন্দ্র নয়াদিল্লিতেও বিজেপি ‘অপারেশন লোটাস’-এর চেষ্টা চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি। কেজরিওয়াল জানান, গত ১৫ দিনে ওই কেন্দ্রে বিজেপি পাঁচ হাজার ভোটারের নাম বাদ দেওয়ার পাশাপাশি সাড়ে সাত হাজার ভোটারের নাম যুক্ত করার আবেদন জানিয়েছে। এর ফলে ১২ শতাংশ ভোটের হেরফের হয়ে যেতে পারে।
যদিও আপের বিরুদ্ধে ভোটার তালিকায় ভুয়ো নাম ঢোকানোর পাল্টা অভিযোগ তুলেছে বিজেপি। দলের রাজ্য সভাপতি বীরেন্দ্র সচদেবের দাবি, ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের পর দিল্লিতে ভোটারদের সংখ্যা হঠাত্ করে বেড়ে গিয়েছিল। তারা কারা, সেই উত্তর পাওয়া যায়নি। তাঁর অভিযোগ, ভুয়ো ভোটারদের নাম তালিকায় যুক্ত করে নির্বাচনে জিততে কেজরিওয়ালই ষড়যন্ত্র করেছেন।