কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে প্রয়াগরাজের গঙ্গা, যমুনা ও সরস্বতীর সঙ্গমে শুরু হচ্ছে কুম্ভমেলা। চলবে ৪৫ দিন। দেশ-বিদেশ থেকে অন্তত ৪০ কোটি পুণ্যার্থী আসবেন বলে মনে করা হচ্ছে। বিশ্বের অন্যতম বড় এই ধর্মীয় সমাগমের প্রস্তুতি নিয়ে রবিবার একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে সংস্কৃতি মন্ত্রক। সেখানেই বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ও পরিষেবার বিস্তারিত তথ্য জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আন্ডারওয়াটার ড্রোনের মাধ্যমে জলের তলায় ১০০ মিটার পর্যন্ত নজরদারি চালানো যাবে। মেলাপ্রাঙ্গণে যাতায়াতের সুবিধার জন্য ৯২টি রাস্তা সংস্কার ও ১৭টির সৌন্দর্যায়ন করা হচ্ছে। এছাড়া তৈরি হচ্ছে ৩০টি পুন্টুন ব্রিজ। তারমধ্যে ২৮টির কাজ শেষ।
মন্ত্রক জানিয়েছে, বিদেশি পর্যটকদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। মেলাকে কেন্দ্র করে সেজে উঠছে ‘মহাকুম্ভ নগর’। অস্থায়ী এই শহরে থাকছে কয়েক হাজার তাবু ও ছাউনি। এরমধ্যে বিশেষ নজর কেড়েছে আইআরসিটিসির ‘মহাকুম্ভ গ্রামে’র বিলাসবহুল তাঁবু। অত্যাধুনিক সমস্ত ব্যবস্থা ও পরিষেবা রয়েছে এই সুপার ডিল্যাক্স টেন্টে। যে কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি ও বিপর্যয় মোকাবিলায় একাধিক পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। মেলা প্রাঙ্গণের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে আধা সেনা সহ ৫০ হাজারের বেশি নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন থাকবেন।