কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মিবর্গ ও প্রশিক্ষণ দপ্তরের তরফে এই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। এতে সাফ জানানো হয়েছে, সকাল ৯টা ১৫মিনিটের মধ্যে কর্মীদের অফিসে বায়োমেট্রিক হাজিরা দিতেই হবে।
কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মীদের বিরুদ্ধে মাঝেমধ্যেই অভিযোগ ওঠে যে তাঁরা দেরি করে অফিসে আসেন। আর নির্ধারিত সময়ের আগেই বেরিয়ে যান। জুনিয়র স্তরের কর্মী, বিশেষ করে যাঁদের গ্রাহকদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে হয়, তাঁদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ বেশি করে ওঠে। যার জেরে সমস্যায় পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে।
কোভিড অতিমারীর সময় সরকারি দপ্তরগুলিতে বায়োমেট্রিক হাজিরার ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে যায়। তবে ২০২২ সালে এই ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা হয়। কিন্তু তারপরেও কর্মীরা ঠিক সময়ে অফিসে আসেন না বলে অভিযোগ। অনেকে হাজিরা দিয়েই অফিস থেকে বেরিয়ে যান। যদিও এই নির্দেশিকা নিয়ে শীর্ষ আধিকারিকদের দাবি, তাঁদের প্রায় প্রতিদিনই ছুটির পরেও কাজ করতে হয়। অনেকেই সন্ধ্যা সাতটায় অফিস থেকে বের হন। তাই হাজিরা নিয়ে তাঁদের জন্য কিছুটা ছাড় দেওয়া প্রয়োজন ছিল।