কর্মপ্রার্থীদের কর্মলাভ কিছু বিলম্ব হবে। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য লাভ ঘটবে। বিবাহযোগ আছে। উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় থেকে ... বিশদ
সোমবার দিল্লিতে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে বৈঠক করেন এনসিপি প্রধান শারদ পাওয়ার। এই বৈঠকে আগেই শিবসেনার পক্ষ থেকে জানানো হল, উদ্ধব থ্যাকারের ২৪ তারিখের অযোধ্যা সফর বাতিল হল। কেন? তার উত্তরে সেনার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাজ্যের সরকার গঠনের জন্য সময় লাগছে। তিনপক্ষের মধ্যে একাধিক বৈঠক চলছে। এই পরিস্থিতিতে উদ্ধবজি তাঁর অযোধ্যা সফর বাতিল করেছেন। তাছাড়া, পুলিস-প্রশাসন ‘নিরাপত্তাজনিত কারণে’ কোনও রাজনৈতিক দলকে অযোধ্যায় প্রবেশের অনুমতি দিচ্ছে না। সেই বিষয়টিও বিবেচনা করেই সফর বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গত ৯ নভেম্বর রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদের বিতর্কিত জমি নিয়ে মামলার ঐতিহাসিক রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। বিতর্কিত জমিতে রাম মন্দির নির্মাণের পাশাপাশি মুসলিম ওয়াকফ বোর্ডকে মসজিদের জন্য পৃথকস্থানে পাঁচ একর জমি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। এই রায় ঘোষণার পরপরই শিবসেনা প্রধান উদ্ধব থ্যাকারে অযোধ্যা যাওয়ার ঘোষণা করেন। কিন্তু বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সেই সফর থেকে তিনি পিছিয়ে এলেন।
শুধু উগ্র হিন্দুত্ব ত্যাগ নয়, বিজেপি বিরোধিতার সুর আরও বাড়াচ্ছে শিবসেনা। মহারাষ্ট্রের খরা বিধ্বস্ত এলাকার কৃষকদের জন্য সরকারি অনুদানের পরিমাণ নিয়ে প্রশ্ন তুলল শিবসেনা। একদা ‘শরিক’ বিজেপির সমালোচনা করে দলের মুখপত্র ‘সামনা’য় লেখা হয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের জন্য অত্যন্ত তুচ্ছ অনুদান মঞ্জুর করেছেন রাজ্যপাল ভগত সিং কোশিয়ারি। শনিবার রাজ্যপাল খরিফ চাষের জন্য দুই হেক্টর পিছু ৮ হাজার এবং ফুল বা অন্যান্য ফলনের জন্য ১৮ হাজার করে টাকা বরাদ্দ করেন। শিবসেনার মতে, এই অনুদান অত্যন্ত হতাশাজনক। রাজ্যের কৃষক আরও কিছু প্রত্যাশা করেছিলেন। কমপক্ষে ২৫ হাজার করে টাকা দেওয়া উচিত ছিল।