কর্মক্ষেত্রে অশান্তি সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কারও শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার— ... বিশদ
কেন্দ্রীয় বিদেশমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার পর এই প্রথম সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন এস জয়শঙ্কর। সেখানে কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার থেকে আমেরিকার সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক সহ একাধিক প্রশ্নের মুখোমুখি হলেন তিনি। প্রতিটি প্রশ্নের জবাব অত্যন্ত নির্লিপ্তভাবে দিলেন। পাক অধিকৃত কাশ্মীর প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রীর বক্তব্য, ‘এব্যাপারে আমাদের অবস্থান প্রথম থেকেই স্পষ্ট। পাক অধিকৃত কাশ্মীর ভারতের অংশ। আমি নিশ্চিত কোনও একদিন আমাদের শাসন ওখানে চলবে।’ একইসঙ্গে পাকিস্তান প্রসঙ্গে তাঁর ব্যাখ্যা, ‘প্রতিবেশীর সঙ্গে সুস্থ এবং মজবুত সম্পর্ক গড়ে তোলার ব্যাপারে আমরা আশাবাদী। কিন্তু আমাদের অভিনব চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হচ্ছে। সীমান্তে সন্ত্রাস যতদিন পর্যন্ত সমাধান হচ্ছে, ততদিন প্রতিবেশীর সঙ্গে সুস্থ সম্পর্ক সম্ভব নয়।’
কাশ্মীরে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে। এই অভিযোগ তুলে আম্তর্জাতিক স্তরে সরব হওয়ার চেষ্টা করছে পাকিস্তান। এব্যাপারে বিদেশমন্ত্রী জয়শংকরের স্পষ্ট উত্তর, কাশ্মীর নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। ১৯৭২ সাল থেকে আমাদের অবস্থান খুব পরিষ্কার। দিনের শেষে, এটা আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়।’ একইসঙ্গে দ্বিতীয় মোদি সরকারের অন্যতম সফল কাজ জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার বলে দাবি করেন তিনি। কাশ্মীর, পাকিস্তানের পাশাপাশি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিয়েও মুখ খুললেন বিদেশমন্ত্রী। বুশ, ওমাবা থেকে ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসে শাসকের মুখ বদলালেও ভারতের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্কের কোনও পরিবর্তন হয়নি। দাবি জয়শঙ্করের। বিতর্কিত ধর্মগুরু জাকির নায়েকের প্রত্যবর্তন নিয়ে ভারতের তরফে কোনও অনুরোধ আসেনি বলে দাবি করেছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মহাথির মহমদ। সেই দাবি খণ্ডন করে জয়শঙ্কর বলেন, গত ৫ সেপ্টেম্বর রাশিয়ায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী সঙ্গে মোদির বৈঠকে জাকির নায়েক প্রসঙ্গ ওঠে। তিনি বলেন, ‘আমরা জাকির নায়েককে ফেরাতে চাই।