কর্মক্ষেত্রে অশান্তি সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কারও শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার— ... বিশদ
নয়াদিল্লি, ১৭ সেপ্টেম্বর (পিটিআই): ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিকোচ্ছে পেঁয়াজ। দামের ঝাঁঝে মধ্যবিত্তের চোখে যেন জল আসার উপক্রম। এই অবস্থায় খুব শীঘ্র পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশ্বস্ত করলেন কেন্দ্রীয় উপভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান। মঙ্গলবার তিনি বলেন ‘এই দাম বৃদ্ধি সাময়িক। প্রত্যেক বছর আলু, টমেটো এবং পেঁয়াজের দাম বাড়তে দেখা দেয়। এবছর পেঁয়াজের বাড়ছে। খুব শীঘ্র বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়বে।’
সম্প্রতি সারাদেশে পেঁয়াজের খুচরো দাম নিয়ে তথ্য প্রকাশ করেছে ক্রেতা সম্পর্ক বিষয়ক দপ্তর। দেখা যাচ্ছে, গত শুক্রবার পেঁয়াজের কিলো প্রতি দাম চেন্নাইতে ৩৪ টাকা, মুম্বইতে ৪৩ টাকা এবং কলকাতায় ৪৫ টাকা ছিল। তবে গুণমান এবং এলাকা অনুসারে পেঁয়াজের কিলো প্রতি দাম ৫০ থেকে ৬০ টাকা হয়েছে। মন্ত্রীর মতে, কর্ণাটক এবং মহারাষ্ট্রের মতো পেঁয়াজ উৎপাদক রাজ্যগুলিতে বন্যার জন্য উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। তবে অন্যত্র ভালো উৎপাদন হয়েছে। দাম নিয়ন্ত্রণে এবং ঘাটতি মেটাতে ৫৬ হাজার টন পেঁয়াজ মজুত করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। তিনি আরও জানিয়েছেন, পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি দিল্লিতে সবসময়ই স্পর্শকাতর বিষয়। তাই কেন্দ্রের মজুত থেকে পেঁয়াজ নিয়ে নাফেদ, এনসিসিএফ এবং মাদার ডেয়ারি দিল্লিতে ২৩ টাকা ৯০ পয়সা কিলো দরে পেঁয়াজ বিক্রি শুরু করেছে।
অন্যান্য রাজ্যগুলিকেও কেন্দ্রীয় মজুত থেকে পেঁয়াজ নিয়ে গণবণ্টন ব্যবস্থার মাধ্যমে তা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার আর্জি জানানো হয়েছে বলে রামবিলাস জানিয়েছেন। এছাড়া, পেঁয়াজ রপ্তানি কমাতে রপ্তানি বাবদ দেয় অর্থ বন্ধ করা হয়েছে। বাড়ানো হয়েছে ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য। কালোবাজারি এবং মজুতদারদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার। সূত্রের খবর, এখনও বাজারে নতুন পেঁয়াজ আসেনি। মূলত গত বছরের মজুত পেঁয়াজই এখন বিক্রি হচ্ছে।
সম্প্রতি সারাদেশে পেঁয়াজের খুচরো দাম নিয়ে তথ্য প্রকাশ করেছে ক্রেতা সম্পর্ক বিষয়ক দপ্তর। দেখা যাচ্ছে, গত শুক্রবার পেঁয়াজের কিলো প্রতি দাম চেন্নাইতে ৩৪ টাকা, মুম্বইতে ৪৩ টাকা এবং কলকাতায় ৪৫ টাকা ছিল। তবে গুণমান এবং এলাকা অনুসারে পেঁয়াজের কিলো প্রতি দাম ৫০ থেকে ৬০ টাকা হয়েছে। মন্ত্রীর মতে, কর্ণাটক এবং মহারাষ্ট্রের মতো পেঁয়াজ উৎপাদক রাজ্যগুলিতে বন্যার জন্য উৎপাদন ব্যাহত হয়েছে। তবে অন্যত্র ভালো উৎপাদন হয়েছে। দাম নিয়ন্ত্রণে এবং ঘাটতি মেটাতে ৫৬ হাজার টন পেঁয়াজ মজুত করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। তিনি আরও জানিয়েছেন, পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি দিল্লিতে সবসময়ই স্পর্শকাতর বিষয়। তাই কেন্দ্রের মজুত থেকে পেঁয়াজ নিয়ে নাফেদ, এনসিসিএফ এবং মাদার ডেয়ারি দিল্লিতে ২৩ টাকা ৯০ পয়সা কিলো দরে পেঁয়াজ বিক্রি শুরু করেছে।
অন্যান্য রাজ্যগুলিকেও কেন্দ্রীয় মজুত থেকে পেঁয়াজ নিয়ে গণবণ্টন ব্যবস্থার মাধ্যমে তা মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার আর্জি জানানো হয়েছে বলে রামবিলাস জানিয়েছেন। এছাড়া, পেঁয়াজ রপ্তানি কমাতে রপ্তানি বাবদ দেয় অর্থ বন্ধ করা হয়েছে। বাড়ানো হয়েছে ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য। কালোবাজারি এবং মজুতদারদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার। সূত্রের খবর, এখনও বাজারে নতুন পেঁয়াজ আসেনি। মূলত গত বছরের মজুত পেঁয়াজই এখন বিক্রি হচ্ছে।
