কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
এদিকে, এমএলএ হস্টেল কাণ্ডে বিজেপি বিধায়ককে পুলিসের তলব নিয়ে কোচবিহার জেলার রাজনীতিতে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। জেলা তৃণমূল সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক জানান, বিষয়টি নিয়ে জেলাজুড়ে তাঁরা প্রচার করবেন। তবে বর্ষীয়ান তৃণমূল নেতা রবীন্দ্রনাথ ঘোষের দাবি, এটা পুলিসি তদন্তের বিষয়, অতএব তারাই দেখবে। অন্যদিকে নিখিলরঞ্জনের দাবি, এ নিয়ে বিরূপ প্রচারে গেলে বিষয়টি তৃণমূলের জন্যই ব্যুমেরাং হবে।
অভিজিৎ বলেন, দায় মেনে বিজেপি বিধায়কের পদত্যাগ করাই উচিত। অন্যদিকে, রবিবার কলকাতা রওনা হওয়ার আগে নিখিলরঞ্জন বলেন, শেক্সপিয়র সরণি থানার চিঠি পেয়েছি। সোমবার (আজ) থানায় যাব এবং তদন্তে পুলিসকে সবরকম সহায়তা করব। এর মধ্যে কোনও ‘ষড়যন্ত্র’ রয়েছে বলেই আমার সন্দেহ। না-হলে আমার অফিসিয়াল প্যাড, সই কোথা থেকে পেল ওই ব্যক্তি? আমি চিনিই না তাকে। অতএব, অনুমতি দেওয়ারও কোনও প্রশ্ন নেই। নিশ্চয় জাল করা হয়েছে। যদিও তৃণমূলের রাজ্য সহ সভাপতি রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, বিজেপি বিধায়ক তাঁর বক্তব্য পুলিসকেই জানাবেন। এটা রাজনীতির কোনও বিষয় নয়।