কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
রেস্তরাঁ বা ফাস্ট ফুডের দোকানে বিক্রি হওয়া খাবারের গুণমান, স্বাস্থ্যবিধি মেনে রান্না হচ্ছে কি না, ইত্যাদি বিষয়গুলি খতিয়ে দেখতে পুরসভা নিয়মিত অভিযান চালায়। পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের আওতাধীন ফুড সেফটি শাখা এই কাজ করে থাকে। সম্প্রতি এসএসকেএম হাসপাতাল সংলগ্ন ফুটপাতে বিক্রি হওয়া খাবারের দোকানগুলি থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষের (২০২৪-২৫) এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত শহরে অভিযান চালিয়ে চার হাজারের বেশি নমুনা ‘স্পট টেস্টিং’ করা হয়েছে। তার মধ্যে ১৬৫টি নমুনায় ভেজাল মিলেছে। পুর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সেগুলি সঙ্গে সঙ্গে নষ্ট করা হয়েছে। সেখানে বাসি খাবার রাখা ছিল। ছিল দীর্ঘদিন ধরে রেখে দেওয়া মাংসও। খারাপ মানের মশলাপাতি ব্যবহারের প্রমাণও মিলেছে। পাশাপাশি একাধিক জায়গা থেকে বিভিন্ন ধরনের রান্না করা খাবারের ৯০০’র কাছাকাছি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তার মধ্যে ৬৭টির মধ্যে মিলেছে ভেজাল। এর মধ্যে ৬৪টি ক্ষেত্রে মামলা হয়। সেই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় শহরের ছোট-বড় বিভিন্ন রেস্তরাঁ, হোটেল, পানশালাকে মোটা জরিমানা করা হয়েছে। সেই বাবদই ১৩ লক্ষ ৬৩ হাজার টাকা আদায় হয়েছে। পুর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বর্তমানে ফুড সেফটি অভিযানের জন্য শহরের ১৬টি বরোতে ১৬টি টিম রয়েছে। প্রতিটি টিমে অফিসার ও স্বাস্থ্যকর্মী মিলিয়ে প্রায় আটজন থাকেন।