কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
বেসরকারি বাস মালিকদের যুক্তি আবার ভিন্ন। সেক্ষেত্রেও পরোক্ষে সরকারের কোর্টেই বল ঠেলে দিচ্ছেন বাস মালিকদের বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা। তাঁদের বক্তব্য, দীর্ঘদিন ভাড়া বাড়ায়নি রাজ্য সরকার। করোনা পরবর্তী সময়ে কিস্তির টাকা শোধ করতে না পারায় বহু বাস ব্যাঙ্কই টেনে নিয়ে গিয়েছে। সেগুলি আর পথে নামেনি। উল্টে গত কয়েকবছরে জ্বালানি ও যন্ত্রপাতির দাম কয়েকগুণ বেড়েছে। স্বভাবতই আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের তারতম্য বেড়ে চলেছে। তাই বহু বাস মালিক দিনের পুরো ট্রিপ করাচ্ছে না। সূর্য ডুবলেই বাস গ্যারাজ করার নির্দেশ দিচ্ছেন কর্মীদের। তাই সন্ধ্যা নামলেই রাস্তা থেকে বেসরকারি বাস উধাও হয়ে যাচ্ছে। মালিকদের সংগঠনের তরফে পরিবহণ দপ্তরের কাছে সমস্যার সমাধান চেয়ে একাধিক দাবি জানানো হয়েছে। সেগুলি এখনও সরকারের বিবেচনায় রয়েছে বলে খবর। তাই পরিষেবা কিছুটা কমিয়ে মালিকরা আদতে সরকারকে বার্তা দিতে চাইছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। তবে দু’পক্ষের এই হিসেবনিকেশের আবহে ভুগতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। পরিবার-পরিজন নিয়ে আনন্দ করতে বেরিয়ে ফেরার সময় বাস না পেয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতার সাক্ষী হতে হচ্ছে তাঁদের।