কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ
একাধিক বড় জেলার ক্ষেত্রে টাকা খরচ করা নিয়ে ঢিলেমি লক্ষ্য করছে দপ্তর। চলতি অর্থবর্ষের শুরু থেকেই এই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। মে থেকে ডিসেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহের শেষ পর্যন্ত আধিকারিকরা পর্যালোচনা করে দেখেছেন, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও মুর্শিদাবাদের মতো বড় জেলাগুলি প্রথম থেকেই টাকা খরচের টার্গেটের থেকে অনেকটা পিছিয়ে রয়েছে। গ্রামের রাস্তাঘাট, নিকশি, পানীয় জল সহ নানা উন্নয়নমূলক কাজ সঠিকভাবে হচ্ছে কি না, তা নিয়েই সংশয় প্রকাশ করেছে দপ্তর। এক শীর্ষ আধিকারিক বলেন, ‘টার্গেট পূরণ হয়নি ঠিক আছে। কিন্তু অন্তত তার ধারেকাছে তো যাবে! সেটুকুই হয়নি।’
দপ্তরের পর্যালোচনা অনুযায়ী, ৬৫ শতাংশ টাকা খরচ করার যে টার্গেট দেওয়া হয়েছে, তা পূরণের ক্ষেত্রে এখনও অনেক জেলাই পিছিয়ে। পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ২৪ পরগনা, হাওড়ার মতো জেলাকে অনেক বেশি কাজ করতে হবে বলে মনে করছে তারা। দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমানে সব জেলা মিলিয়ে এখনও প্রায় ২০০০ কোটি টাকা খরচ করতে বাকি আছে। তার উপর সামনের মাসেই ঢুকবে আরও ১৮০০ কোটি। ফলে আর্থিক বছর শেষের আগে সেই টাকা কতটা খরচ করা যাবে, তা নিয়ে চিন্তায় আছেন আধিকারিকরা। তাই জেলাগুলিকে পরপর কাজের টেন্ডারের জন্য প্রস্তুতি সেরে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন তাঁরা।