আঁটপুরের বাবুরাম ঘোষের বাড়ির দুর্গাপুজো এক সময় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেই পুজো ফের চালু করেছিলেন মা সারদা। আঁটপুরের এই বাড়িতেই ৯ বন্ধুকে নিয়ে সন্ন্যাস গ্রহণ করেছিলেন স্বামী বিবেকানন্দ।
ছিয়াত্তরের মন্বন্তরের সময় ভয়াবহ অনটন। আত্মহত্যা করতে গেলেন রামরাম ঘোষ। প্রাণ বলি দেওয়ার প্রাক মুহূর্তে সধবা বৃদ্ধার বেশে দর্শন দিলেন দুর্গা। আত্মহত্যা থেকে বিরত করলেন। তারপর অলৌকিক ঘটনাটি ঘটল।
চন্দননগরের হাটখোলার বাসিন্দা অমৃতলাল সেন। তখন দমদম ক্যান্টনমেন্ট ইংরেজ সেনাদের অন্যতম মূল ঘাঁটি। ব্যবসায়িক প্রয়োজনে অমৃতলালকে প্রায়শই দমদমে আসতে হতো। একসময় পাকাপাকিভাবে দমদমে এসে বসবাস শুরু করেন।
প্রতিবারের মতো এবারও সরকারি এসি ও নন-এসি বাসে শহর ও শহরতলির পুজো দেখার ব্যবস্থা করেছে রাজ্যের পরিবহণ দপ্তর। সোমবার পরিবহণমন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী ২০২৪ সালের পুজো পরিক্রমার কথা ঘোষণা করেন।
আনুমানিক ১৬৬৯ সাল। সপারিষদ নৌকাবিহারে বেরিয়েছিলেন রাজা শিবচন্দ্র। ভাগীরথী হয়ে সুতি নদীতে পড়ে নোঙর করলেন দত্তপুকুরের কাছে। নদী থেকে এলাকার প্রাকৃতির শোভা দেখে মুগ্ধ রাজা। পাড়ে নামলেন। রাতে প্রবল বৃষ্টি।
অবশেষে র্যাগিংয়ে ছাত্রমৃত্যু কাণ্ডে দোষীদের বিরুদ্ধে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শাস্তি কার্যকর করতে চলেছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। মেইন হস্টেলে সেই মর্মান্তিক ঘটনার পরে এক বছরেরও বেশি সময় গড়িয়েছে।
চুঁচুড়া পুরসভা অস্থায়ী কর্মীদের সঙ্গে পুরকর্তাদের বিরোধের জেরে শহরের সাফাই ব্যবস্থা নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়েছে। পুরসভার বিভিন্ন এলাকায় পর্যাপ্ত সাফাই কাজ হচ্ছে না। বাসিন্দাদের একাংশ এমনই অভিযোগ তুলেছেন। সকালে অনেক দেরি করে সাফাই কাজ করা হচ্ছে।
অবিকল সিনেমার চিত্রনাট্য সাজানো হয়েছিল সেদিন। সিঙ্গুরে জমি কেনার জন্য হাওড়ার এক ব্যবসায়ীকে টাকা নিয়ে আসতে বলা হয়েছিল। বিক্রেতার কথা শুনে সেই ব্যবসায়ী এসেছিলেন। সবই ঠিকঠাক চলছিল। তারমধ্যেই আচমকা হানা দেয় পুলিস।
ওড়িশা থেকে ট্রেনে করে বিপুল পরিমাণ গাঁজা নিয়ে এসে হাওড়া ও কলকাতার মাদক বিক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল চার পাচারকারী। সাঁতরাগাছি স্টেশনে নেমে তারা বাস স্ট্যান্ড পর্যন্ত নিয়ে এসেছিল গাঁজা ভর্তি ব্যাগ।
ডিজিটাল স্ক্যামের খপ্পরে বাংলা! কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইয়ের নামে ভুয়ো তদন্ত ও ভয় দেখানোর চক্র সক্রিয় হয়ে উঠেছে। হুগলির কোন্নগর পুরসভাকে সিবিআইয়ের নাম করে তদন্ত সংক্রান্ত একটি চিঠি পাঠানোর পর এই ডিজিটাল স্ক্যাম সামনে আসে।
স্কুলস্তরের রাজ্যব্যাপী সাঁতার প্রতিযোগিতায় চমকে দিল হুগলির ছাত্রী অন্বেষা ধাড়া। হুগলির হিন্দ মোটরের একটি স্কুলের কমার্সের এই পড়ুয়া মেয়েদের বিভাগে চ্যাম্পিয়ান অব চ্যাম্পিয়ানস হয়েছে। এই ফলাফল সার্বিকভাবে হুগলির স্কুলগুলিকে গর্বিত করেছে।
কল্যাণী ব্লকে ভাঙন পরিদর্শনে এসে সোমবার বিক্ষোভের মুখে পড়লেন কেন্দ্রীয় জাহাজ প্রতিমন্ত্রী তথা বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর। এদিন কল্যাণী ব্লকের মালোপাড়া, সান্ন্যালের চর সহ ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করতে আসেন তিনি।
উচ্চশিক্ষা বা গবেষণায় সাফল্য ও সুনাম প্রাপ্তি। অর্থভাগ্য শুভ। ব্যবসা ও পেশায় লক্ষ্মীলাভ। ... বিশদ
সত্যজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, বারুইপুর: দুবাইয়ের মিরাকল গার্ডেন সঙ্গে বুর্জ খলিফা। রাজস্থানের রাজমহল প্যালেস। দক্ষিণ ভারতের এক মন্দির। মহাকাশে দুর্গা। মৌমাছির চাকে মধুবন। উমা আরাধনায় মহেশ্বর। এই সব থিম বানিয়ে চমক দিতে হাজির বারুইপুরের পুজো কমিটিগুলি।
বারুইপুরের দু’নম্বর ওয়ার্ডের প্রগতি সঙ্ঘের পুজো ফি বছর নজর কাড়ে সবার। দর্শনার্থীদের ভিড়ে নাজেহাল হতে হয় পুজো কমিটিকে। এবারে তারা ৩২ বছরে পা দিয়েছে। পুজো কমিটির কর্তা তাপস ভদ্র ও মুকুন্দ মুখোপাধ্যায় বলেন, এবারের থিম প্রকৃতির মাঝে প্রাচুর্যের সাজে। দুবাইয়ের মিরাকল গার্ডেন, বুর্জ খলিফা ফুটিয়ে তোলা হবে। শিল্পী সত্যজ্যোতি রাজ বলেন, দুবাইয়ের বিভিন্ন স্থাপত্য ও বাগানকে শিল্পকলার মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে। মণ্ডপের ভিতরে সবুজের সমারোহ। গাছ-গাছালি, সঙ্গে হাতি, জিরাফ ইত্যাদি থাকছে। বিমানের মাধ্যমে এই দুবাইয়ে আসতে হবে মানুষকে। পাশাপাশি, বারুইপুর পদ্মপুকুর ইয়ুথ ক্লাব সর্বজনীন এবারেও থিমে চমক এনেছে। তাদের এবার ১০৫ বছর। দর্শনার্থীদের ঢল নামে এই পুজোতেও। শিল্পী গৌরাঙ্গ কুইল্যার ভাবনায় এবারের থিম, রাজমহল। পুজো কমিটির কর্তা গৌতম দাস বলেন, রাজস্থানের রাজমহল প্যালেসের আদলে নির্মিত হবে মণ্ডপ। থাকবে বাহারি আলোর খেলা। পুরোটা লোহা ও ফাইবারের কাজ। এছাড়াও আকর্ষণ ১০৮ বাতির ঝাড়বাতি। প্রতিমাও হবে ফাইবারের। বাড়তি চমক চন্দননগরের আলোকসজ্জায় সামাজিক বার্তা। এর পাশাপাশি বারুইপুর স্টেশন সংলগ্ন উত্তর উকিলপাড়া ভাই ভাই সঙ্ঘের পুজোও মানুষের অন্যতম আকর্ষণ। তাঁদের এবার ৫৫ বছর। এবারের থিম উৎসরণ। পুজো কমিটির কর্তা দেবরাজ মিত্র বলেন, দক্ষিণ ভারতের এক মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। রাজবাড়ির প্রতিমা থাকবে। এছাড়াও মণ্ডপের দেওয়ালে প্রাচীন দেবদেবীর মূর্তি থাকছে। পাশাপশি মণ্ডপের আশপাশে গঙ্গার দূষণ থেকে শুরু করে পরিবেশ রক্ষা সহ নানা সামাজিক সচেতনতার বার্তা দেওয়া থাকবে। বারুইপুর স্টেশনের কাছে কিশোর সঙ্ঘের পুজো এবার ৪৮ বছরে পড়েছে। পুজো কমিটির কর্তা স্বপন নস্কর বলেন, এবারের থিম মহাকাশে দুর্গা। মূলত মহাকাশে চন্দ্রযান উৎক্ষেপন থেকে শুরু করে পৃথিবীর আকার, রকেটে মহাকাশচারী সবই থাকবে মণ্ডপে। পালপাড়া সর্বজনীন দুর্গোৎসবের পুজো এবার ৫০ বছরে পড়েছে। পুজো কমিটির কর্তা সুমিত ঘোষ বলেন, এবারে আমাদের ভাবনা মধুবন। মৌমাছির চাকের পাশে গুনগুন করছে মৌমাছির দল। এ সবই ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। বারুইপুর ভট্টাচার্য পাড়া অধিবাসী বৃন্দের পুজো ৪৮ বছরে পা দিয়েছে। পুজো কমিটির কর্তা বিপ্লব ঘোষ বলেন, এবারের থিম উমা আরাধনায় মহেশ্বর। শিবলিঙ্গ থাকবে মণ্ডপে। নানা ধরনের শিল্পকলা ফুটিয়ে তোলা হবে।
বারুইপুরের দু’নম্বর ওয়ার্ডের প্রগতি সঙ্ঘের পুজো ফি বছর নজর কাড়ে সবার। দর্শনার্থীদের ভিড়ে নাজেহাল হতে হয় পুজো কমিটিকে। এবারে তারা ৩২ বছরে পা দিয়েছে। পুজো কমিটির কর্তা তাপস ভদ্র ও মুকুন্দ মুখোপাধ্যায় বলেন, এবারের থিম প্রকৃতির মাঝে প্রাচুর্যের সাজে। দুবাইয়ের মিরাকল গার্ডেন, বুর্জ খলিফা ফুটিয়ে তোলা হবে। শিল্পী সত্যজ্যোতি রাজ বলেন, দুবাইয়ের বিভিন্ন স্থাপত্য ও বাগানকে শিল্পকলার মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে। মণ্ডপের ভিতরে সবুজের সমারোহ। গাছ-গাছালি, সঙ্গে হাতি, জিরাফ ইত্যাদি থাকছে। বিমানের মাধ্যমে এই দুবাইয়ে আসতে হবে মানুষকে। পাশাপাশি, বারুইপুর পদ্মপুকুর ইয়ুথ ক্লাব সর্বজনীন এবারেও থিমে চমক এনেছে। তাদের এবার ১০৫ বছর। দর্শনার্থীদের ঢল নামে এই পুজোতেও। শিল্পী গৌরাঙ্গ কুইল্যার ভাবনায় এবারের থিম, রাজমহল। পুজো কমিটির কর্তা গৌতম দাস বলেন, রাজস্থানের রাজমহল প্যালেসের আদলে নির্মিত হবে মণ্ডপ। থাকবে বাহারি আলোর খেলা। পুরোটা লোহা ও ফাইবারের কাজ। এছাড়াও আকর্ষণ ১০৮ বাতির ঝাড়বাতি। প্রতিমাও হবে ফাইবারের। বাড়তি চমক চন্দননগরের আলোকসজ্জায় সামাজিক বার্তা। এর পাশাপাশি বারুইপুর স্টেশন সংলগ্ন উত্তর উকিলপাড়া ভাই ভাই সঙ্ঘের পুজোও মানুষের অন্যতম আকর্ষণ। তাঁদের এবার ৫৫ বছর। এবারের থিম উৎসরণ। পুজো কমিটির কর্তা দেবরাজ মিত্র বলেন, দক্ষিণ ভারতের এক মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। রাজবাড়ির প্রতিমা থাকবে। এছাড়াও মণ্ডপের দেওয়ালে প্রাচীন দেবদেবীর মূর্তি থাকছে। পাশাপশি মণ্ডপের আশপাশে গঙ্গার দূষণ থেকে শুরু করে পরিবেশ রক্ষা সহ নানা সামাজিক সচেতনতার বার্তা দেওয়া থাকবে। বারুইপুর স্টেশনের কাছে কিশোর সঙ্ঘের পুজো এবার ৪৮ বছরে পড়েছে। পুজো কমিটির কর্তা স্বপন নস্কর বলেন, এবারের থিম মহাকাশে দুর্গা। মূলত মহাকাশে চন্দ্রযান উৎক্ষেপন থেকে শুরু করে পৃথিবীর আকার, রকেটে মহাকাশচারী সবই থাকবে মণ্ডপে। পালপাড়া সর্বজনীন দুর্গোৎসবের পুজো এবার ৫০ বছরে পড়েছে। পুজো কমিটির কর্তা সুমিত ঘোষ বলেন, এবারে আমাদের ভাবনা মধুবন। মৌমাছির চাকের পাশে গুনগুন করছে মৌমাছির দল। এ সবই ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। বারুইপুর ভট্টাচার্য পাড়া অধিবাসী বৃন্দের পুজো ৪৮ বছরে পা দিয়েছে। পুজো কমিটির কর্তা বিপ্লব ঘোষ বলেন, এবারের থিম উমা আরাধনায় মহেশ্বর। শিবলিঙ্গ থাকবে মণ্ডপে। নানা ধরনের শিল্পকলা ফুটিয়ে তোলা হবে।
