কর্মে সংস্থাগত পরিবর্তন বা কর্মসূত্রে বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। কলাশাস্ত্রের চর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
এক সপ্তাহ ধরে এই সার্ভের কাজ চলেছে। কলকাতা পুরসভা ও লালবাজার একযোগে শহরের বিভিন্ন এলাকায় ৪০টি টিম নামায়। কোন রাস্তায় কত হকার বসছে, নাম-ঠিকানা সহ যাবতীয় তথ্য অ্যাপে নথিভুক্ত করে। হকারদের আধার, প্যান নম্বর, স্টলের মাপ, কোন দ্রব্যের দোকান তা নথিভুক্ত করা হয়। স্টলের সামনে দাঁড় করিয়ে প্রতিটি হকারের ছবিও তোলা হয়। যে মোবাইল নম্বরের সঙ্গে আধার লিঙ্ক রয়েছে, সেই নম্বর নথিভুক্ত করার পর একটি ওটিপিও পাঠানো হয়েছে সংশ্লিষ্ট হকারের মোবাইল নম্বরে। তারপর সেই ওটিপি দিয়ে আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে। ফলে যে হকার নম্বর দিয়েছেন, তিনি স্টলের সামনে হাজির রয়েছেন কি না, তা যাচাই করা গিয়েছে। এই নথি সংগ্রহ করার পর সেই রাস্তা ধরে দোকানের লোকেশনের জিপিএস ট্যাগিংও হয়েছে। এবার সে রিপোর্ট যাচাই করবে পুর কর্তৃপক্ষ। মূলত কোন রাস্তার, কোন ফুটপাতে হকার বসে আছেন, সেই ফুটপাতের আয়তন কত, ফুটপাতে হাঁটার জায়গা রয়েছে কি না, সে সব পর্যালোচনা করে দেখা হবে। পুরসভার এক শীর্ষ আধিকারিক বলেন, এখন আমাদের হাতে শুধু কিছু সংখ্যা রয়েছে। সেগুলি এবার স্ক্রুটিনি করা হবে। তার ভিত্তিতে কিছু ‘পয়েন্ট’ হাইলাইট করা হবে। রিপোর্ট খতিয়ে দেখার পর সেই সংক্রান্ত কিছু প্রস্তাব তৈরি করে মেয়রের কাছে পেশ করা হবে। তারপর হবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত। কোন মাপকাঠিতে হবে এই যাচাই প্রক্রিয়া? কী প্রস্তাবই বা দেওয়া হতে পারে। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কোথাও যদি ফুটপাতে দু’দিকে মুখ করে হকার থাকে, সে বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে, তা থাকবে প্রস্তাবে। কোথাও নন-ভেন্ডিং জোনে হকার থাকলে তাঁদের নিয়ে প্রশাসনের ভূমিকা কী হওয়া উচিত কিংবা নন-ভেন্ডিং জোনকে ভেন্ডিং জোন করা হবে কি না, সেই বিষয়টিও বিবেচ্য।