কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
বিএসএফ সূত্রের খবর, জলসীমান্ত দিয়ে নানা সময়ে পাচারের ঘটনা সামনে এসেছে। বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশের ঘটনাও ঘটে। দুই ২৪ পরগনার মধ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলার সুন্দরবন অঞ্চলটি বেশি বিপজ্জনক। মূলত দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুন্দরবনের ওই অঞ্চলগুলি ঘুরে দেখেছেন এডিজি। সেখানে অত্যন্ত ঝুঁকির সঙ্গেই কাজ করেন জওয়ানরা। জলের মধ্যেই তাঁদের জীবন কাটে। ভাসমান চৌকি থেকে আধুনিক সরঞ্জাম দিয়ে এখন নজরদারিও চালানো হয়।
এদিন আঞ্চলিক সদর দপ্তর কলকাতার ডিআইজি এবং ১১৮তম ব্যাটালিয়নের আধিকারিকদের সঙ্গে এডিজি সুন্দরবনের টি-জংশন থেকে শেষ ভাসমান সীমান্ত ফাঁড়ি কৃষ্ণা এবং সুন্দরবন এলাকার বন পোস্ট বুড়িদাবাড়ি পর্যন্ত সমস্ত এলাকা ঘুরে দেখেছেন। সেখানে অপারেশনাল প্রস্তুতিও খতিয়ে দেখেন তিনি। ভাসমান সীমান্ত চৌকির আধিকারিকদের তিনি পরামর্শ দেন।
প্রসঙ্গত, গত লোকসভা নির্বাচনের আগে উত্তর ২৪ পরগনার স্থল সীমান্ত ঘুরে দেখার পাশাপাশি, সুন্দরবন অঞ্চলের ভাসমান সীমান্ত চৌকিতে গিয়েছিলেন এডিজি। মূলত নির্বাচনের আগে নিরাপত্তা এবং অনুপ্রবেশ রুখতে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। সেই পরিদর্শনের পর ভোট মিটতে তিনি ফের সুন্দরবন ঘুরে দেখলেন। কিছুদিন আগে সুন্দরবন অঞ্চলে কর্মরত অবস্থায় এক বনদপ্তরের কর্মীকে খুন করা হয়েছিল। বাংলাদেশের দুষ্কৃতীরাই খুন করেছে বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান। তবে, তারা কোনদিন থেকে কীভাবে ঢুকল, তার তদন্তও শুরু করেছে বনদপ্তর, পুলিস ও বিএসএফের গোয়েন্দারা।