কর্মে কিছুটা শুভ। খেলাধূলায় বিশেষ নৈপুণ্য প্রদর্শন। মানসিক দিকটি বিক্ষিপ্ত থাকবে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা জগৎবল্লভপুরের পাতিহাল গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য। নাম কাজি সাবির আহমেদ। অভিযোগ, এক বধূকে ব্যাঙ্ক থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা ঋণ পাইয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন তিনি। প্রায় মাস ছয়েক আগে এই ঘটনার পর বিভিন্ন সময় ওই মহিলার থেকে টাকা দাবি করতে থাকেন তিনি। ধাপে ধাপে মহিলার থেকে প্রায় ৩০ হাজার টাকাও নেন তিনি। কিন্তু তারপরেও ঋণ মেলেনি। তখন তার কারণ জানতে চান ওই মহিলা। তখনই নাকি ওই মহিলাকে সরাসরি ফোনে কুপ্রস্তাব দেওয়া শুরু করেন সাবির আহমেদ। মহিলার দাবি, ঋণ পেতে গেলে তাঁকে দীঘার হোটেলে যেতে হবে বলে প্রস্তাব দেন সাবির। বাধ্য হয়ে এরপর গোটা বিষয়টি তিনি জানান পরিবারের সদস্যদের। এমনকী কল রেকর্ডিংও প্রকাশ্যে আনেন। শনিবার রাতে স্থানীয় জগৎবল্লভপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ওই বধূ।
এদিকে, অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন সাবির আহমেদ। তিনি বলেন, আমি এই ঘটনা সম্বন্ধে কিছুই জানি না। পরিকল্পনামাফিক আমাকে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা চালাচ্ছে সিপিএম, বিজেপি ও আইএসএফ মিলে। আমি যদি সত্যিই ওর কাছ থেকে টাকা চেয়ে থাকি, তাহলে উনি তখন এই অভিযোগ করেননি কেন? অন্যদিকে, দলের তরফেও অভিযোগ খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব।
জগৎবল্লভপুর তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক রঞ্জন কুণ্ডু বলেন, আমাদের দলের ওই সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে। যদি অভিযোগ প্রমাণিত হয় তাহলে দল যথাযথ ব্যবস্থাও নেবে।