অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ
বনগাঁ লোকসভার ভোটার ও বিজেপি কর্মীদের জয় উৎসর্গ করেছেন শান্তনু। তিনি বলেন, ‘এ জয় সাধারণ মানুষের জয়। দ্বিতীয় বারের জন্য আমাকে সংসদে পাঠানোর জন্য আমি তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞ।’ গত লোকসভা নির্বাচনে বনগাঁ কেন্দ্র থেকে এক লক্ষেরও বেশি ভোটে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। অর্থাৎ এবার তাঁর জয়ের ব্যবধান চল্লিশ হাজারেরও বেশি কমেছে। শান্তনুবাবুর ব্যাখ্যা, ‘লোকসভার নিরিখে জয়ের ব্যবধান কমলেও গত বিধানসভার নিরিখে তা অনেকটাই বেড়েছে।’
প্রসঙ্গত, গত লোকসভা নির্বাচনে বনগাঁ কেন্দ্র থেকে বিজেপি জয়ী হয়েছিল। ২০২১ বিধানসভা নির্বাচনেও বনগাঁ সহ এই মহকুমার চারটি কেন্দ্রে বিজেপি জয় পায়। তৃণমূল প্রথম থেকেই কোমর বেঁধে নেমেছিল বনগাঁ জিততে। মতুয়া অধ্যুষিত বনগাঁ নিজেদের দখলে রাখতে নাগরিকত্ব ইস্যুকে হাতিয়ার করে ভোট ময়দানে নামে বিজেপি। একদিকে নাগরিকত্ব ইস্যু, অন্যদিকে তৃণমূলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে প্রচার চালায় তারা। নাগরিকত্ব ইস্যুতে মতুয়াদের ভুল বোঝানো হচ্ছে, দাবি করে প্রচার করে তৃণমূল। কিন্তু তাতে যে মতুয়া- মন খুব একটা গলেনি, তা এদিনের ফলাফলে স্পষ্ট বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।