শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ, ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
এবার কালো টাকা উদ্ধারে বিশেষ নজর দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ভোটে যাতে কালো টাকা ব্যবহার না হতে পারে, তার জন্য তল্লাশি চালাতে বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেই সব বিষয়ে নজর দিতে রাজ্যে ৪৪ জন এক্সপেন্ডিচার অবজারভার বা ব্যয় পর্যবেক্ষক নিয়োগ করেছে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। এঁরা সকলেই রেভিনিউ সার্ভিসেসের অফিসার অর্থাৎ আইআরএস। ইতিমধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় দফার ভোটের জন্য সাতজন এক্সপেন্ডিচার অবজারভার রাজ্যে এসে গিয়েছেন, বাকিরাও চলে আসবেন। সাধারণ পর্যবেক্ষক বা পুলিস অবজারভারদের নামের তালিকা কলকাতায় মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরে না এলেও এক্সপেন্ডিচার অবজারভারদের নামের তালিকা এদিন বিকেলে চলে আসে। তা সব জেলার নির্বাচনী আধিকারিকের হাতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
কালো টাকা বা সোনা উদ্ধারের পাশাপাশি মদ উদ্ধারেও বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে কমিশন। এদিন পর্যন্ত ৪৮ হাজার ৭৪ লিটার মদ উদ্ধার হয়েছে। দেশি মদ উদ্ধার হয়েছে ২২ হাজার ৫৮৬ লিটার। যেসব এলাকায় মদ বিক্রির পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে, তার উপর বিশেষ নজর দিতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। নগদ টাকা, মদ, সোনা উদ্ধারের জন্য যেমন কেন্দ্রীয়ভাবে বিশেষ টিম তৈরি হয়েছে, তেমন ভাবে জেলায় জেলায় ফ্লাইং স্কোয়াড তৈরি হয়েছে। জেলাশাসকের নেতৃত্বে সেই ফ্লাইং স্কোয়াড অভিযান চালাচ্ছে। আয়কর দপ্তর ও ফ্লাইং স্কোয়াড বিভিন্ন সূত্র মারফত বিভিন্ন জায়গায় হানা দিচ্ছে। যথাযথ প্রমাণ না দিয়ে বিপুল অঙ্কের টাকা বহন করা যাবে না বলে কমিশনের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে বিমানবন্দর ও রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, বেশি টাকা নিয়ে যাতায়াত করলে কমিশনকে সঙ্গে সঙ্গে জানাতে হবে।