উত্তরবঙ্গ

চোপড়ায় কোনও সেতুতে নেই পথবাতি, রাতে দুর্ঘটনার আশঙ্কা

সংবাদদাতা, চোপড়া: পথবাতির দাবি উঠতে শুরু করেছে চোপড়ার একাধিক সেতুতে। রাতে দুর্ঘটনা এড়ানোর পাশাপাশি ছিনতাইয়ের ঘটনা রুখতে পথবাতির দাবি জোরালো হচ্ছে। চোপড়া ব্লকের কোনও সেতুতে পথবাতি নেই। রাতে সেতুগুলি অন্ধকারে ঢেকে থাকে। সন্ধ্যার পর ওইসব সেতু দিয়ে যাতায়াতে পথচারীদের সমস্যায় পড়তে হয়। খুঁজালুগছ সেতুর পাশে বাড়ি টোটোচালক সলিমউদ্দিনের। তিনি বলেন, সেতুগুলিতে আলোর ব্যবস্থা না থাকায় সন্ধ্যার পর চলাচলে সমস্যা হয়। মাঝেমধ্যে রাতে দুর্ঘটনা ঘটে। আলো না থাকায় রাতে সেতুগুলির উপর মদের আসর বসে যায়। আগে বহুবার ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। চোপড়া পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কনিকা ভৌমিক বলেন, সেতুগুলিতে আলোর ব্যবস্থা করতে চিন্তাভাবনা চলছে।
মাঝিয়ালি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বেরং সেতু, খুঁজালুগছ সেতু, চুটিয়াখোর গ্রাম পঞ্চায়েতের উদরাইল এলাকায় তিস্তাখাল সেতু, হাপতিয়াগছ গ্রাম পঞ্চায়েতের ফল সেতুতে পথবাতি নেই। সদর চোপড়ায় জাতীয় সড়কে ডক নদীর উপরের সেতু থেকে জাতীয় সড়কের ওভারব্রিজ, কালাগছ, তিনমাইল ও সোনাপুর এলাকায় ওভারব্রিজেও পথবাতি নেই। আগেও সেতুগুলিতে আলোর দাবি তুলেছিলেন স্থানীয়রা। কিন্তু প্রশাসন কোনও পদক্ষেপ করেনি। 
দাসপাড়ার বাসিন্দা রাজু সিংহের কথায়, রাতে আলো না থাকায় সাইকেল আরোহী, পথচারীদের চলতে অসুবিধা হয়। সেতুগুলি অন্ধকারে ঢেকে থাকে। একই বক্তব্য কালাগছের বাসিন্দা রাকেশ রায়েরও। তাঁর প্রশ্ন, লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে সেতু বানানো হলেও আলোর ব্যবস্থা নেই কেন? রাতে চলাফেরা করতে ভীষণ সমস্যা হয়। শীঘ্রই সেতুগুলিতে পথবাতির দাবি তুলেছেন স্থানীয়রা।
7h 7m ago
কলকাতা
রাজ্য
দেশ
বিদেশ
খেলা
বিনোদন
ব্ল্যাকবোর্ড
শরীর ও স্বাস্থ্য
বিশেষ নিবন্ধ
সিনেমা
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
আজকের দিনে
রাশিফল ও প্রতিকার
ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
mesh

চিকিৎসাশাস্ত্রের অধ্যয়নে বিশেষ উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। কর্মস্থল পরিবর্তন ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। মনে অস্থিরতা।...

বিশদ...

এখনকার দর
ক্রয়মূল্যবিক্রয়মূল্য
ডলার৮৪.১৮ টাকা৮৫.৯২ টাকা
পাউন্ড১০৫.০৫ টাকা১০৮.৭৮ টাকা
ইউরো৮৭.০৪ টাকা৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
*১০ লক্ষ টাকা কম লেনদেনের ক্ষেত্রে
দিন পঞ্জিকা