শেয়ার/ ফাটকা প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থকড়ি উপার্জন বৃদ্ধি পেতে পারে। ব্যবসায় দিনটি মোটামুটি। ... বিশদ
এ বছর পুজো কমিটির সভাপতি রঞ্জিত দেবনাথ। সহ সভাপতি সুকুমার সাহা, দেবেশ বল। যুগ্ম সম্পাদক বিমান রায়চৌধুরী ও আবির দাস। সহ সম্পাদক সমরেশ রায়। কোষাধ্যক্ষ অসীম চট্টোপাধ্যায়। হিসেবরক্ষক সুনীল কর্মকার ও সুব্রত কর্মকার।
আজ থেকে ১০৫ বছর আগে ময়নাগুড়ির বিভিন্ন এলাকার মানুষ এই পুজোর সূচনা করেছিল। এই পুজোয় অন্যান্য পুজোর মতো আড়ম্বর না থাকলেও এখানে ভক্তি প্রাধান্য পায়। সেই কারণেই অষ্টমীতে প্রায় দুই হাজার ভক্ত একত্রিত হয়ে অঞ্জলি দেন। শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে এবার শুরু হবে কুমারী পুজো। এবার কুমারী হিসেবে পূজিত হবেন ৯ বছরের সৃজিতা শিকদার।
পুজোয় পঞ্চমীতে হয়েছিল দেবীর বোধন। কালীবাড়ির বেলতলিতে দেবীর বোধন হয়েছিল। ষষ্ঠীতে চণ্ডীর ঘট ও অধিবাসের ঘট বসেছে। আজ, সপ্তমীতে রয়েছে মহাকাল পুজো। পুজো কমিটির যুগ্ম সম্পাদক আবির দাস বলেন, ময়নাগুড়িবাসীর দাবি মেনে দু’বছর ধরে আমরা কুমারী পুজোর আয়োজন করছি। এই পুজো দেখতে প্রচুর মানুষ আসে। শুধু ময়নাগুড়ি ব্লক নয়, পার্শ্ববর্তী গ্রামাঞ্চল থেকেও প্রচুর মানুষের সমাগম হয়। দুর্গা প্রতিমা তৈরি করেছেন বুলেট রায়। মণ্ডপ ও আলোর কাজ করেছেন স্থানীয় শিল্পী মানিক শর্মা। দশমীর দিন এবারও আমরা ভক্তদের পান্তা প্রসাদ বিতরণ করব। -নিজস্ব চিত্র।