শেয়ার/ ফাটকা প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থকড়ি উপার্জন বৃদ্ধি পেতে পারে। ব্যবসায় দিনটি মোটামুটি। ... বিশদ
এদিকে, কাকদ্বীপ, সাগর সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় বিকেল থেকে শুরু হয় ঝিরঝিরে বৃষ্টি। এই পরিস্থিতিতে নিজেদের ঘর গোছাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন গ্রামবাসীরা। তাঁরা মোটা দড়ি দিয়ে টালির ও টিনের চাল শক্তপোক্ত করে বেঁধে ফেলেন। পিচ রাস্তার দু’ধারে থাকা অস্থায়ী ব্যবসায়ীরাও দোকানের জিনিসপত্র গোছাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। নিচু এলাকা থেকে লোকজনকে ফ্লাড শেল্টারে সরানোর কাজ শুরু করা হয়েছে। সাগরের পাশাপাশি ডায়মন্ডহারবার ও রায়চক থেকে পূর্ব মেদিনীপুরের কুকড়াহাটি যাওয়ার ফেরি পরিষেবা আগামী দু’দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গঙ্গাসাগরের সমুদ্র সৈকতও সম্পূর্ণ ফাঁকা ছিল। কপিলমুনি মন্দিরের দরজা খোলা থাকলেও পুণ্যার্থী দেখা যায়নি। মন্দিরের পুরোহিত পূরণ দাস বলেন, ‘মঙ্গলবার থেকে মন্দির ফাঁকা রয়েছে। দুর্যোগের কারণে পুণ্যার্থীরা ফিরে গিয়েছেন।’ এদিন দুপুর ১২টা নাগাদ গঙ্গাসাগরে এসে পৌঁছয় এনডিআরএফের একটি টিম। বাসন্তীর হোগল নদীর বাঁধ পরিদর্শন করেন বিধায়ক শ্যামল মণ্ডল। ভাঙনপ্রবণ এলাকায় নদীর বাঁধগুলিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখার জন্য সেচদপ্তরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কুলতলিতে বিধায়ক গণেশ মণ্ডলও বাঁধ পরিদর্শন করেন।