শেয়ার/ ফাটকা প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থকড়ি উপার্জন বৃদ্ধি পেতে পারে। ব্যবসায় দিনটি মোটামুটি। ... বিশদ
উল্লেখ্য, ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো করিডরে এক্ষেত্রে যাত্রী সুরক্ষার বাড়তি সুরক্ষা বলয় রয়েছে। প্ল্যাটফর্মের দু’ধারে কাচের দেওয়াল তোলা রয়েছে। আত্মহত্যা চেষ্টা করার উন্মুক্ত লাইন মেলার সুযোগ এই রুটে নেই। মেট্রো প্ল্যাটফর্মে পৌঁছলে রেলের দরজার সমান্তরালে দাঁড়ানো স্ক্রিন ডোর খুলে যায়। নির্দিষ্ট সময় পর রেকের দরজা বন্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেই কাচের দেওয়াল বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু দেশের সবচেয়ে পুরনো লাইনে সেই ব্যবস্থার সুযোগ নেই। কারণ, ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো পথে ছয় কামরার রেক চলে। সেই মতো সেখানকার প্ল্যাটফর্ম তৈরি হয়েছে। কিন্তু নর্থ-সাউথ রুটে চলাচল করে আট কোচের মেট্রো। স্বভাবতই প্ল্যাটফর্মের আকার সেখানে ভিন্ন। কিন্তু আত্মহনন আটকাতে তিন থেকে সাড়ে তিন ফুটের এই গার্ডরেল বসানোর কার্যকারিতাই প্রশ্নের মুখে। কেননা, প্রায় তিন ফুট উচ্চতার ওই গার্ড রেল সহজে টপকে ঝাঁপ দেওয়া সম্ভব। পাশাপাশি এই রুটে তিন ধরনের মেট্রো রেক চলে। যেগুলি হল বিএইচইএল (ভেল), মেধা এবং চীনা রেক। প্রতিটি আট কামরা বিশিষ্ট হলেও আকার-আয়তনে ভিন্নতা রয়েছে। তাই প্ল্যাটফর্মে দরজা খোলা-বন্ধ করার অবস্থানগত পার্থক্য রয়েছে। এক্ষেত্রে প্রস্তাবিত গার্ডরেল যাত্রী হয়রানির নতুন নজির তৈরি করতে পারে বলে মেট্রোরই একটি মহলের অভিমত। -নিজস্ব চিত্র