শেয়ার/ ফাটকা প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থকড়ি উপার্জন বৃদ্ধি পেতে পারে। ব্যবসায় দিনটি মোটামুটি। ... বিশদ
সাহানাই বিবাহ ভবনের পাশে মণ্ডপ তৈরি করে পুজো হয়। সংসারের দায়িত্ব সামলানোর পাশাপাশি পাড়ার মহিলারাই চাঁদা সংগ্রহ থেকে পুজোর সমস্ত আয়োজন করে থাকেন। পুজো কমিটির সভাপতি শম্পা দাশগুপ্ত বলেন, আমরা পাড়ার মহিলারাই এই পুজো করি। অষ্টমী, নবমী ও দশমীতে পাড়ার সবার জন্য প্রসাদের ব্যবস্থা করা হয়। আমরা বাজারে চাঁদা সংগ্রহ করি না। পাড়া থেকেই চাঁদা সংগ্রহ করা হয়। পুজোর কটাদিন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ছোট থেকে বড় সকলেই খুব আনন্দ করে। দশমীতে সিঁদুর খেলার মধ্য দিয়ে মায়ের বিসর্জন হয়। এই পুজো গোটা পাড়ার মহিলাদের আবেগ। সবাই সিঁদুর খেলতে আসেন। স্থানীয় অভিজিৎ দে ও অমিত দাস বলছেন, দেবী উমার আয়োজনে কোনও ত্রুটি রাখেন না পাড়ার মহিলারা। পুজোর কদিন সংসার সামলে দেবীর আরাধনায় যেভাবে সমস্ত কাজ করেন তা দেখে মনে হয় পাড়ার মহিলারাই যেন দশভুজা।
পাড়ায় প্রায় ৮০০ পরিবারের বাস। পাড়া থেকে চাঁদা সংগ্রহের পাশাপাশ কেউ কেউ পুজোর একেক দিনের খরচের দায়িত্ব তুলে নেন। এর ফলে খুব সহজেই অল্প বাজেটেও পুজো হয়ে যায়। অষ্টমী ও নবমীতে পাড়ার সকলের জন্য প্রসাদের ব্যবস্থা থাকে। দশমীতে মাছ-ভাত খাওয়ানোর রেওয়াজ আছে। সেদিন বাসিন্দাদের পাশাপাশি বহু আমন্ত্রিত মানুষও হাজির হন।