শরিকি সম্পত্তি মামলায় ফল অনুকূল হতে পারে। উচ্চশিক্ষা ও বিজ্ঞান গবেষণায় উন্নতির যোগ। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
সাকুল্যে তিনটি ধারাবাহিক। ‘টুম্পা অটোওয়ালি’, ‘কে প্রথম কাছে এসেছি’ এবং ‘দুই শালিক’। অল্পদিনেই দর্শকের আশীর্বাদ পেয়েছেন। এর ইউএসপি কী? সায়নের সংক্ষিপ্ত জবাব, ‘হেরে জিততে শেখা।’ কীভাবে? সায়নের ব্যাখ্যা, ‘বিপ্লব বন্দ্যোপাধ্যায়, মল্লিকা মজুমদার, বিশ্বজিৎ চক্রবর্তীর মতো তুখোড় অভিনেতাদের সঙ্গে অভিনয় করতে গিয়ে প্রতি মুহূর্তে অনুভব করেছি, আমি এই সংলাপটায় হেরে গেলাম। আর হেরে গিয়ে কী পেলাম? আশ্চর্য হয়ে দেখি তাঁদের সংলাপ বলার ধরন, ওঁদের দেখে শিখি। পরের শটে সেই শিক্ষাকে কাজে লাগাবার চেষ্টা করি। শট শেষের পর ওঁরাই যখন বলেন ভালো হয়েছে, তখন হেরে যাওয়াগুলোর মধ্যে আর কোনও লজ্জা বা কুণ্ঠা থাকে না।’
অভিনয় কেরিয়ারের প্রথম দিন থেকেই সায়নের সেরা শিক্ষক শ্যুটিং ফ্লোর। বলেন, ‘আমি টুকরো টুকরো ভাবে নিজেকে তৈরি করার চেষ্টা করছি। সেজন্য ফ্লোরে থাকতে ভালোবাসি। সিনিয়ররা কীভাবে অভিনয় করছেন, আলো নিচ্ছেন, আমার দৃশ্য না থাকলেও দাঁড়িয়ে দেখি। নিজের ইচ্ছেয় এই অনিশ্চিত জীবন বেছে নিয়েছি। সুতরাং পায়ের তলায় নিশ্চিত জমি আমাকেই তৈরি করতেই হবে।’ তবে ব্যক্তি সায়নের জীবনবোধ কোনও চরিত্রের মধ্যে পড়তে দেন না অভিনেতা। স্পষ্ট বললেন ‘এখন আমি গৌরব কাঞ্জিলাল। তার মধ্যে সায়ন বসুর কোন প্রেজুডিস নেই।’