শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
জার্নি শুরু
‘কভি খুশি কভি গম’, ‘ঋষি’-এর মতো একাধিক ছবিতে শিশুশিল্পী হিসেবে তাঁকে দেখেছেন দর্শক। এবার সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ইশক ভিশক রিবাউন্ড’ সিনেমায় অভিনেতা জিব্রান খানকে সম্পূর্ণ নতুন অবতারে দেখলেন দর্শক। রোমান্টিক হিরো হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটেছে তাঁর। শিশুশিল্পী হিসেবে এত জনপ্রিয়তা পাওয়ার পরও কামব্যাক করতে এত সময় লাগল কেন? তাঁর স্পষ্ট জবাব, ‘আপনি ইনসাইডার হোন অথবা আউটসাইডার, প্রত্যেক অভিনেতার জন্যই জার্নিটা কঠিন। তাই নতুন করে শুরু করতে খানিক সময় লাগল।’
ছবির অভিজ্ঞতা
নিপুণ ধর্মদিকারী পরিচালিত ছবি ‘ইশক ভিশক রিবাউন্ড’-এ কাজের অভিজ্ঞতা ভাগ করে জিব্রান বললেন, ‘নিপুণ অত্যন্ত ভালো পরিচালক। ওঁর সঙ্গে এটা প্রথম কাজ আমার।’
প্রেমের পাটিগণিত
প্রেম সম্পর্কে কী অভিমত জিব্রানের? বললেন, ‘প্রেমের ক্ষেত্রে আমি একটু প্রাচীনপন্থী। কাজ থেকে বাড়ি ফিরে আমার শান্তি চাই। পছন্দের মানুষ তখন পাশে থাকলে নিরাপদ বোধ করি।’
বাপ কা বেটা
জিব্রানের বাবা ফিরোজ খানকে দর্শক দেখেছেন মহাভারতের অর্জুনের চরিত্রে। তাই অভিনয় তাঁর রক্তে। ছোটবেলায় বাবার সঙ্গে সেটে গিয়েছিলেন কখনও? জিব্রানের উত্তর, ‘না! মহাভারত শেষ হওয়ার পর আমার জন্ম। আমি গর্ববোধ করি, যে মানুষ আজও বাবাকে অর্জুন হিসেবে মনে রেখেছেন।’ বাবার থেকে কী শিক্ষা পেলেন? ‘আমি এখনও বাবাকে ভয় পাই। এই ছবির একটি দৃশ্যে অভিনয়ের জন্য বাবার কাছে পরামর্শ নিয়েছিলাম। যেভাবে বলে দিয়েছিলেন, সেভাবেই করেছি’, বললেন জিব্রান।