সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
১৯২৩ সালে হায়দরাবাদে চন্দ্রশেখরের জন্ম। পাঁচের দশকে ইন্ডাস্ট্রিতে জুনিয়র আর্টিস্ট হিসেবে তিনি কেরিয়ার শুরু করেন। পরিচালক ভি শান্তারামের ‘সুরঙ্গ’(১৯৫৪) ছবিতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পাওয়ার পর নিজেকে প্রমাণ করতে আর সময় নেননি তিনি। এরপর তিনি একে একে অভিনয় করেন ‘কবি’, ‘মস্তানা’, ‘বসন্ত বাহার’, ‘কালি টোপি লাল রুমাল’, ‘বরসাত কি রাত’-এর মতো বেশ কিছু জনপ্রিয় ছবিতে। পাশাপাশি ‘পরিচয়’, ‘কোশিশ’, ‘আঁধি’র মতো গুলজার পরিচালিত একাধিক ছবিতে সহ-পরিচালক হিসেবেও কাজ করেছিলেন তিনি। ১৯৬৪ সালে নিজের প্রযোজনা সংস্থার অধীনে প্রথম ‘চা চা চা’ ছবিটি পরিচালনা করেন চন্দ্রশেখর। এই ছবিতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন হেলেন। তবে, ১৯৮৭ সালে রামানন্দ সাগরের ‘রামায়ণ’ ধারাবাহিকে সুমন্ত্র চরিত্রের জন্য আজও তাঁকে দর্শক মনে রেখেছেন। এদিন সন্ধ্যায় জুহুতে অভিনেতার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।