ধর্মকর্মে সক্রিয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
মুম্বইতেই কেটে গেল জীবনের অধিকাংশ সময়। তবু কলকাতার সঙ্গে আজও আমার নাড়ির টান। আমার স্ত্রী ইরার উদ্যোগেই মুম্বইতে দুর্গাপুজো শুরু করেছিলাম। আমাদের মেয়ে সম্ভবি একবার খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। ওর সুস্থতা কামনা করে ইরা দুর্গামায়ের কাছে মানত করেছিল। সেই থেকে আমাদের পুজো শুরু। ২০০৪ সালে মুম্বইতে প্রথম পুজো করি। পুজোর দায়িত্ব পুরোপুরি ইরার। প্রস্তুতি থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান— সব একা হাতে সামলায়। পুজোর তিনদিন প্রতিবারের মতো এবারও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়েছে। পণ্ডিত বিরজু মহারাজের শিষ্যা শালু শ্রীবাস্তব আর তাঁর নৃত্যদলের শিল্পীরা দুর্গা বন্দনা করবেন। সপ্তমীর রাতে হবে ‘হান্ড্রেড ইয়ারস অফ রফি নাইট’। মহম্মদ রফির উত্তরসূরীদের সংবর্ধনা দেওয়া হবে। এছাড়া অষ্টমী-নবমীর রাতে হবে বলিউড মিউজিক্যাল জার্নি। গত কয়েক বছর ধরে প্রতিমা তৈরি করেন শিল্পী অমিত পাল। আগে ওঁর বাবা নিমাই পাল মূর্তি গড়তেন। জুহু ক্লাব মিলেনিয়ামে হবে আমাদের দুর্গা পুজো। আজও সব কিছুর মাঝে পুজোর সময় কলকাতাতেই যেন আমার মন পড়ে থাকে।