ধর্মকর্মে সক্রিয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সংগঠনের প্রথম সারির অনেক নেতাই নিষ্ক্রিয় হয়ে গিয়েছে। আগে যাঁরা পুজো মণ্ডপের সামনে স্টল তৈরি করতেন তাঁরা অন্য কাজে ব্যস্ত রয়েছেন। কেউ কেউ উৎসবের মরশুমে বিরিয়ানির দোকান খুলে বসেছেন। যুবনেতা সুধীর রঞ্জন সাউ বলেন, এভাবে কোনও সংগঠন চলতে পারে না। তাই আমি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে রাজনীতিকে বিদায় জানিয়েছি। সংগঠন চালাতে হলে মানুষের কাছে যেতে হবে। তাদের কথা শুনতে হবে। দলে এমন নেতার অভাব রয়েছে। পুজো মণ্ডপে শাসকদলের নেতারা বাড়তি সুযোগ পাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু পুজো মণ্ডপে গিয়ে মানুষের সঙ্গে কথা বলতে বিজেপি নেতাদের কেউই নিষেধ করেনি। সেই যোগাযোগ না থাকার জন্যই তাঁরা মানুষের কাছে যেতে পারছে না। তৃণমূল নেতা দেবু টুডু বলেন, মানুষ বিজেপিকে রিজেক্ট করে দিয়েছে। ওদের নেতারা মণ্ডপে গেলেও কোনও লাভ হবে না। মানুষ ওদের কথা শুনতেই চায় না। বিজেপি নেতা রাজু পাত্র বলেন, পুজো মণ্ডপে আমরা ঘুরছি। মানুষের সঙ্গে কথাও বলছি। কিন্তু এবারের পুজো সম্পূর্ণ অন্যরকম। মানুষ আরজি করের ঘটনা ভুলে যায়নি। সেই কষ্ট বুকে নিয়েই মানুষ পথে নেমেছে।
(আসানসোলে বিশ্ববাংলা সেরার সেরা দুর্গা পুজোর পুরস্কার প্রদান করছেন জেলাশাসক সহ অন্যান্যরা।-নিজস্ব চিত্র)