ধর্মকর্মে সক্রিয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
প্রচারের ফ্ল্যাশলাইটের বাইরে থেকে জয়ের পথ তৈরি অন্যতম কারিগর ছিলেন ধর্মেন্দ্র। দলের এক শীর্ষনেতার কথায়, ধর্মেন্দ্র দলের একজন মুশকিল আসান হয়ে উঠেছেন। যে রাজ্যেই ভোটের সময় দলকে নড়বড়ে দেখিয়েছে, ড্যামেজ কন্ট্রোলে ছুটে গিয়েছেন ওড়িশার এই সাংসদ। ২০১৭ সালে উত্তরাখণ্ড, ২০২২ সালে উত্তরপ্রদেশে নির্বাচনে তার ‘প্রমাণ’ মিলেছে। দীর্ঘদিন ধরে ওড়িশা দখলেরও বাসনা ছিল বিজেপির। সেই দায়িত্বও ধর্মেন্দ্রর কাঁধে তুলে দিয়েছিলেন শীর্ষনেতৃত্ব। তাঁদের হতাশ করেননি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
হরিয়ানায় এবারের বিধানসভা নির্বাচনের কঠিন লড়াইতেও দলের অন্যতম সেনাপতি ছিলেন ধর্মেন্দ্র। ভোটের আগে মাটি কামড়ে ওই রাজ্যে পড়ে ছিলেন ধর্মেন্দ্র। সরাসরি দলের তৃণমূল স্তরের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। তাঁদের মনোবল বাড়ানোর পাশাপাশি মানুষের আস্থা ফেরাতে কী করতে হবে, তার পথও বাতলে দিয়েছেন। সেই সঙ্গে বিক্ষুব্ধদের মানভঞ্জনেও উদ্যোগী হয়েছিলেন তিনি। তাতে সাফল্যও এসেছে। এছাড়া, আরএসএসের সংগঠনকেও ব্যবহার করেছিল বিজেপি। লোকসভা ভোটে ভরাডুবির পরে তারাও মাঠে নেমে পড়ে। গত আগস্ট মাসে একটি অভ্যন্তরীণ সমীক্ষা চালায় আরএসএস। তাতে দেখা যায়, মনোহরলাল খট্টরের উপর আস্থা হারিয়েছেন রাজ্যের মানুষ। এই রিপোর্ট হাতে আসতেই তা শীর্ষনেতৃত্বকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তারপরই খট্টরের জায়গায় বসেন নায়েব। শুধু তাই নয়, বিজেপির ভাবমূর্তি উদ্ধারে আসরে নামে আরএসএসও।