ধর্মকর্মে সক্রিয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
এখানেই শেষ নয়। বিজেপির এবার লক্ষ্য কংগ্রেসের বিধায়কদলে সিঁদ কাটা। প্রশ্ন উঠছে, জয়ের পরও অন্য দলের ঘরে বিজেপি কেন হানা দিচ্ছে? রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, হরিয়ানার ৯০ আসনের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে প্রয়োজন ৪৬ আসন। সেখানে ৪৮টি আসন পেয়েছে বিজেপি। অর্থাৎ গরিষ্ঠতা ঝুলছে সুতোয়। তিনজন বিধায়ক কোনওসময় বিগড়ে গেলেই সরকার হয়ে পড়বে সংখ্যালঘু। এমনকী সরকারের পতন পর্যন্ত ঘটতে পারে। তাই শঙ্কিত বিজেপি নেতৃত্ব। তাছাড়া কংগ্রেস ভোটের লড়াইয়ে পরাস্ত হলেও, খুব পিছিয়ে নেই। রাহুল গান্ধীর দলের দখলে ৩৭টি আসন। অর্থাৎ কংগ্রেস আর ৯ জন বিধায়কের সমর্থন পেলেই সরকার গড়ে ফেলতে পারত।
এবারের ভোটে আইএনএলডি পেয়েছে একটি আসন। বাকি চারজন নির্দল। সেই চারজনের মধ্যে তিনজনকেই বিজেপি আগেভাগে নিজেদের পক্ষে নিয়ে এসেছে। ফলে বিজেপির আগামী সরকারের শক্তির সংখ্যা আপাতত ৫১। কিন্তু বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক ম্যানেজারদের নামিয়ে দিয়েছে ‘অপারেশন লোটাস’-এর লক্ষ্যে। ধর্মেন্দ্র প্রধান এবং বিপ্লব দেবের সঙ্গে দেখা করেন সাবিত্রী জিন্দাল। তারপরই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন বিজেপিকে সমর্থন দেওয়ার। একইভাবে বিধানসভায় শপথ গ্রহণের আগে বিজেপি নেতারা কংগ্রেসের বিধায়কদের সঙ্গেও যোগাযোগ শুরু করে দিয়েছেন। তাতে কংগ্রেস যথেষ্ট আতঙ্কিত। কারণ তাতে দলবদলের প্রবণতা বাড়বে। অন্য রাজ্যের অভিজ্ঞতা থেকেই সেই শঙ্কা বেড়ে চলেছে। পাশাপাশি দলের অন্দরের ঝগড়াও আসছে প্রকাশ্যে।