ধর্মকর্মে সক্রিয় অংশগ্রহণে মানসিক তৃপ্তি ও সামাজিক সুনাম। পেশাদার শিল্পীদের শুভ সময়। ... বিশদ
এরইমধ্যে বিধানসভায় পাঁচ জন মনোনীত বিধায়ক ইস্যুতে সংঘাতের পথে যাওয়ার বার্তা দিয়েছেন। মোদি সরকার কোনও একতরফা সিদ্ধান্ত নিলে প্রযোজনে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার হুমকি দিয়েছেন তিনি। ২০১৯ সালের জম্মু-কাশ্মীর পুনর্গঠন আইনে বিধানসভায় ৫ জনকে মনোনীত করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে লেফটেন্যান্ট গভর্নরকে। তিনি সেই ক্ষমতা প্রয়োগ করলে আইনসভার মোট আসন সংখ্যা বেড়ে ৯০ থেকে ৯৫ হবে। স্বাভাবিকভাবে বাড়বে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় আসন সংখ্যা। ৪৬ থেকে তা বেড়ে দাঁড়াবে ৪৮। পাঁচটি আসনেই বিজেপি সদস্যদের মনোনীত করার উদ্যোগ চলছে বলে জানা গিয়েছে। বিজেপি এবার ভোটে ২৯টি আসন পেয়েছে।
তবে বিধায়ক সংখ্যা নিয়ে জম্মু ও কাশ্মীরর বিধানসভায় স্বস্তিতে ‘ইন্ডিয়া’ শিবির। বিধানসভার ৯০টির মধ্যে এনসি একাই ৪২টি আসন পেয়েছে। এছাড়া তাদের জোটসঙ্গী কংগ্রেস জিতেছে ছ’টি আসনে। সিপিএমের দখলে গিয়েছে একটি আসন। এছাড়া দলে ফিরতে চেয়ে এনসি নেতৃত্বের কাছে আবেদন জানিয়েছেন নির্বাচিত ৪ নির্দল বিধায়ক। দলের টিকিট না পেয়ে নিজেদের ক্ষমতায় ভোটে দাঁড়িয়ে জয় নিশ্চিত করেছেন তাঁরা।