কর্মে ও ব্যবসায়ে উল্লেখযোগ্য সাফল্য। কৃষিপন্ন বিক্রেতা ও ডাক্তারদের অর্থকড়ি প্রাপ্তি হবে সর্বাধিক। বন্ধুকে টাকা ... বিশদ
কথা হচ্ছিল পাভেলের সঙ্গে। এই ছবির পরিকল্পনার সময় তাঁর মাথায় ঠিক কী চলছিল? ফোনে বললেন, ‘আসলে ছোটবেলায় যখন ডাক্তারের চেম্বার বা হাসপাতালে যেতাম, সেগুলো আজকের মতো ঝাঁ চকচকে ছিল না। তা সত্ত্বেও ডাক্তারের সঙ্গে রোগীর একটা পারিবারিক সম্পর্ক তৈরি হতো। সেই কারণেই হাউজ ফিজিশিয়ান শব্দটা ব্যবহার করা হতো। তাই ছবির নাম ডাক্তার কাকু।’ দীর্ঘ সময়ে চিকিৎসা ব্যবস্থার বিবর্তনকে এই ছবিতে ধরার চেষ্টা করছেন পরিচালক। এই প্রথম প্রসেনজিৎকে পরিচালনা করার সুযোগ পেয়ে তিনি যথেষ্ট উচ্ছ্বসিত। ‘বুম্বাদা আমাকে এতটাই স্নেহ করেন যে, দায়িত্বটা আরও বেড়ে গিয়েছে। শচীন যেরকম প্রথম ম্যাচ খেলার আগে সবরকম প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নেমেছিলেন, আমিও অনেকটা সেরকম কোমর বেঁধে নামছি,’ মজার ছলে বললেন পাভেল।
‘ডাক্তার কাকু’র প্রযোজক এনা সাহা। তিনি নিজেও ছবিতে গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে অভিনয় করছেন। রয়েছেন ঋদ্ধি সেনও। ছবিতে তাঁরা প্রেমিক-প্রেমিকা। প্রসেনজিতের ছেলের চরিত্রে দেখা যাবে ঋদ্ধিকে। এনা বললেন, ‘আসলে গত বছরেই ছবিটা করার কথা ছিল। করোনা পরিস্থিতির জন্য শ্যুটিং শুরু করতে পারিনি। বুম্বাদার রাজি হওয়া আমাদের কাছে সবথেকে বড় প্রাপ্তি।’ ছবির বাকি কাস্টিং নিয়ে কথাবার্তা চলছে। সবকিছু চূড়ান্ত হলে আগামী বছরের শুরুতেই শ্যুটিং শুরু হবে।