কর্মে ও ব্যবসায়ে উল্লেখযোগ্য সাফল্য। কৃষিপন্ন বিক্রেতা ও ডাক্তারদের অর্থকড়ি প্রাপ্তি হবে সর্বাধিক। বন্ধুকে টাকা ... বিশদ
দলীয় বৈঠকে সুকান্তবাবু আসন্ন আলিপুরদুয়ার পুরসভা ভোটে দলের কর্মীদের আজ, বৃহস্পতিবার থেকেই ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন। পুরভোটের জন্য জেলায় দলীয় নেতাদের নিয়ে একটি কোর কমিটি তৈরিরও নির্দেশ দেন সুকান্তবাবু। এছাড়া ৩০ অক্টোবর পুরভোটের নতুন ভোটার তালিকা বের হবে। সেই ভোটার তালিকার দিকেও জেলায় দলীয় নেতা-কর্মীদের নজর রাখার নির্দেশ দেন রাজ্য সভাপতি। দীর্ঘদিন ধরে আলিপুরদুয়ারে বিজেপির জেলা সভাপতির পদ ফাঁকা। গঙ্গাপ্রসাদবাবুর মতো বিজেপির জেলা কমিটির পাঁচ সদস্য ও বহু নেতা-কর্মী গত ক’মাসে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে এ প্রসঙ্গ তোলা হলে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, গঙ্গাদা আমাদের দলের নেতা ছিলেন। তিনি অন্য দলে চলে যাওয়ায় দলের ক্ষতি তো হয়েছেই। তবে আমাদের বিশ্বাস যাঁরা তৃণমূলে গিয়েছেন, তাঁরা দলে ফিরে আসবেন। শীঘ্রই রাজ্যের সব জেলার সঙ্গে দলের আলিপুরদুয়ার জেলা সভাপতির নামও ঘোষণা করা হবে। বিজেপির আলিপুরদুয়ার জেলা আহ্বায়ক ভূষণ মোদক বলেন, দলের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে নব্যদেরও আসার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। কিন্তু, নব্যরা কেন এলেন না, সেটা তাঁরাই বলতে পারবেন। বিজেপিতে যোগ দেওয়া মোহন শর্মা ছিলেন তৃণমূলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি। দশরথবাবু ছিলেন তৃণমূলের প্রাক্তন এমপি। অন্যদিকে, আশিসবাবু ছিলেন তৃণমূলের আলিপুরদুয়ার পুরসভার বিদায়ী বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান। কেন দলের রাজ্য সভাপতির সংবর্ধনা সভা ও বৈঠকে এলেন না তা জানতে একাধিকবার ফোন করার পরেও মোহনবাবু ফোন রিসিভ করেননি। এসএমএসরও জবাব দেননি। আশিসবাবু বলেন, আমি দলেই আছি। শরীর খারাপ থাকায় রাজ্য সভাপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ও বৈঠকে যেতে পারিনি। শুধু নব্যরাই নন, সংবর্ধনা সভা ও বৈঠকে গরহাজির থাকায় দলের ফালাকাটার বিধায়ক দীপক বর্মন ও কালচিনির বিধায়ক বিশাল লামাকে নিয়ে রাজনৈতিক মহলে তীব্র জল্পনা তৈরি হয়েছে। যদিও দীপকবাবু বলেন, এই জল্পনা ঠিক নয়। আমরা বিজেপিতেই আছি। আমি ও বিশাল লামা কলকাতায় কাজে আটকে যাওয়াতেই বৈঠকে যোগ দিতে পারিনি। নিজস্ব চিত্র