কর্মে ও ব্যবসায়ে উল্লেখযোগ্য সাফল্য। কৃষিপন্ন বিক্রেতা ও ডাক্তারদের অর্থকড়ি প্রাপ্তি হবে সর্বাধিক। বন্ধুকে টাকা ... বিশদ
মঙ্গলবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একগুচ্ছ কর্মসূচি রেখেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। ওইদিনই তিনি প্রচার শেষ করে দিয়েছিলেন। বুধবার শেষ প্রচারের দিন তাঁর হয়ে কাজল সিনহার স্ত্রী নন্দিতা সিনহা এবং শোভনবাবুর পুত্র সায়নদেব চট্টোপাধ্যায় খড়দহ পুরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচার করেন। ৪ নম্বর ওয়ার্ডটি কাজল সিনহার ওয়ার্ড ছিল। তাই তাঁর স্ত্রীকে দেখে অনেকেই আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন। নন্দিতাদেবী আবেদন করেন, ভোটটা সকাল সকাল জোড়াফুলেই দিন। এদিন তৃণমূল কংগ্রেসের একঝাঁক নেতা-মন্ত্রী পোলিং এজেন্ট ও দলীয় কর্মীদের নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ছোট ছোট বৈঠক করেন। সাংসদ সৌগত রায়, মন্ত্রী রথীন ঘোষ, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, বিধায়ক নির্মল ঘোষ, তাপস রায়, পার্থ ভৌমিক, নারায়ণ গোস্বামী সহ অনেকেই সেসব সভায় উপস্থিত ছিলেন।
এদিন বিজেপি প্রার্থী জয় সাহা খড়দহের পাতুলিয়া এলাকায় বাড়ি বাড়ি প্রচার করেন। তাঁর সমর্থনে হুডখোলা জিপে মিছিল করে বিজেপি নেতৃত্ব। সেখানে জয়বাবুর সঙ্গে কল্যাণ চৌবে, অঞ্জনা বসু, রুদ্রনীল ঘোষ উপস্থিত ছিলেন। বিকেলের পর বিজেপি প্রার্থী পথসভা করেন। সিপিএম প্রার্থী দেবজ্যোতি দাস রুইয়া এলাকায় প্রচার করেন। বিকেলে মিছিল করেন বাম সমর্থকরা। সকালের দিকে, বিলকান্দায় জনসংযোগ সারেন সিপিএম প্রার্থী। বিকেলের পর কয়েকটি পথসভাও করেন তিনি।