ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
ছোট মাছ কাঁটাসুদ্ধ চিবিয়ে খাওয়া যায় বলে বেশি পুষ্টিকর। কারণ এই কাঁটাতেই থাকে ক্যালশিয়াম এবং ফসফরাস। আবার ইলিশ-পমফ্রেট-লোটে সহ নানা নোনা জলের মাছে ওমেগা-৩ জাতীয় পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড বেশি পরিমাণে থাকায় রুই, কাতলা, পাবদার মতো মিষ্টি জলের মাছের থেকে এরা ঢের বেশি উপকারী। কারণ ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড আমাদের রক্তে জমে থাকা ফ্যাট বা কোলেস্টেরল, লো ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন এবং ট্রাই গ্লিসারাইডের মাত্রা কমায়।
চিংড়ি আমাদের খুব প্রিয় মাছ। কিন্তু বেশি প্রোটিন এবং কোলেস্টেরল থাকার জন্য প্রেশার এবং হার্টের রোগীদের চিংড়ি কম খাওয়াই ভালো। শুঁটকি ঘনঘন নয়। মাঝেমধ্যে চলতে পারে।
টাটকা মাগুর, শিঙ্গি, কই হল রোগীর জন্য আদর্শ মাছ। এরা জ্যান্ত অবস্থায় বাজারে মেলে। কাজেই এবার থেকে রোজ ৫০-৬০ গ্রাম মাছ অবশ্যই খাবেন।
লিখেছেন ডাঃ অমিতাভ ভট্টাচার্য