Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

 সোহিনী
আইভি চট্টোপাধ্যায়

‘মনে হচ্ছে চোখের পাতা নড়ল। দেখো দেখো...’
‘কই? এই যে নার্স—একটু দেখুন না...’
‘ও বাবা, বাবাজি, শুনতে পাচ্ছেন?’
কে একজন বলল,‘এত জোরে জোরে কথা বলবেন না।’
অনেক দূর থেকে ভেসে আসছে কথাগুলো। তীব্র একটা ব্যথা। মাথায়, নাকি শরীর জুড়ে? এটা কি স্বপ্ন?
কে যেন বলছে, ‘আবার চোখ বন্ধ করে দিল। সিস্টার..সিস্টার...’
‘সিরিয়াস কেস। ডাক্তারকে ডাকুন শিগগির।’
‘এই, বাবাজিকে বেড-এ তুলে দাও।’
‘সরে দাঁড়াও...এত ভিড় কেন?’
মনে হচ্ছে কয়েকজন লোক দাঁড়িয়ে আছে আশপাশে। একটা বিছানায় শুয়ে আছে মনে হল। জায়গাটা কোথায়? সিস্টার! ডাক্তার! এটা কি হাসপাতাল? ভালো করে চোখ মেলে তাকাতে চাইল। পারল না।
‘এই দেখুন ডক্টর, হাত তুলছে। সেন্স এসে গেছে।’একটা পুরুষ কণ্ঠ।
‘সরুন, সরুন, সরে দাঁড়ান। দেখতে দিন ভালো করে।’
কে একজন এসে হাত ধরল। মেয়েলি ছোঁয়া। মা! মা এসেছে? মায়ের চেনা স্পর্শ? ভারি আরাম হল। চোখ আপনাআপনি বন্ধ হয়ে এল।
সমবেত একটা শ্বাসের শব্দ, ‘যাহ, আবার অজ্ঞান হয়ে গেল।’
****
‘গুড ইভনিং ডক্টর।’ ওয়ার্ডে ঢুকতেই টেনশনে থাকা সিস্টার এগিয়ে এল, ‘খুব সিরিয়াস কেস।’
মুখে মাস্ক লাগাতে লাগাতে একটু হালকা হাসল সোহিনী, ‘তোমার সব সময়ই সিরিয়াস কেস। এমারজেন্সি ডিপার্টমেন্টেই এত টেনশন, ক্রিটিক্যাল কেয়ারে কাজ করবে কী করে?’ প্রতিদিন অসংখ্য রোগী, চিকিৎসা,শুশ্রূষায় সেরে ওঠা, আবার কারও কোমায় চলে যাওয়া, কেউ মৃত্যুর মুখোমুখি। আজকাল আর টেনশন হয় না সোহিনীর। বড় একটা শ্বাস নিল, ‘কিপ ইওর কুল। কাম ডাউন। ডক্টর ইয়াসির কোথায়?’
‘ডক্টর ইয়াসির, ডক্টর শশী দুজনেই আছেন ডক্টর। অনেকগুলো পেশেন্ট এসেছে তো। ওই যে বম্ব-ব্লাস্ট...’
‘পেশেন্টের অবস্থা ক্রিটিক্যাল। আমরা তাই আর ওঁদের ডাকার রিস্ক নিইনি। আপনাকেই খবর দিলাম।’
বম্ব-ব্লাস্ট। ব্যুম্। একটা আওয়াজ। শোনা গিয়েছিল খানিক আগে। একটা টায়ার ফাটার মতো শব্দ। তারপর শব্দবাজি ফাটার মতো আওয়াজ। বোধহয় গুলির শব্দ। মনে হয়েছিল দূরের শপিং-কমপ্লেক্সটার দিক থেকে। অশান্ত হয়ে আছে চারদিক।
এই হাসপাতাল এরিয়া অবশ্য হাই-সিকিউরিটি জোন। চিন্তা নেই। ওপিডি-তে পেশেন্টের ভিড়। হট্টগোল। রোগী দেখতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিল আবার। নতুন পেশেন্ট, পুরনো পেশেন্ট ছাড়াও তিনটে সার্জারি-ফলোআপ। পেশেন্ট পার্টির সঙ্গেও অনেক কথা বলতে হয়।
এমারজেন্সির ডিউটি ডক্টর ফোন করেছিল, ‘ম্যাম, একবার আসতে হবে।’ এই মুশকিল। ওপিডি করে ওয়ার্ডে রাউন্ডে যাওয়ার কথা। এইসময় আবার এমারজেন্সি? কনসাল্টেশন রুমের বাইরেই অভীক। পেশেন্ট অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করা, সিরিয়াল নম্বর অনুযায়ী পেশেন্ট পাঠানো এসব ওর কাজ। অভীককে ডেকে নিল সোহিনী, ‘আর ক’জন আছে?’
‘তিনজন। কিন্তু কাউকে দেখতে পাচ্ছি না ওয়েটিং-হলে। বাইরে খুব গণ্ডগোল, সবাই বোধহয় চলে গেছে।’
অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়েও চলে গেছে! ‘হ্যাঁ ম্যাম, বাইরে খুব গণ্ডগোল। আজ তাড়াতাড়ি বেরিয়ে গেলেই ভালো।’
ওয়েটিং-হলে সারি সারি চেয়ারে উদ্বিগ্ন মুখ। কেউ ওপিডি-তে দেখাতে এসেছে, কেউ এক্স-রে, ইসিজি, রক্তপরীক্ষা করাতে। কেউ হাসপাতালে ভর্তি হতে এসেছে, কেউ হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরবে।
****
না না, মা নয়। মা কোথা থেকে আসবে? তাহলে কি...দিদি এসেছে?
‘এমারজেন্সির মধ্যে ভিড় করবেন না’, কে যেন বলল,‘ডাক্তার আসছেন।’
দিদির মতো গলার আওয়াজ মেয়েটার। বিয়ে হয়ে পুনে চলে গেল দিদি আর চাকরি নিয়ে পুনেতেই পোস্টিং নিয়েছিল হিন্দোল। ওহ, আবার ভুল। হিন্দোল না। মোহনস্বামী। হিন্দোলের সুর হারিয়ে গেছে অনেকদিন।
তাই তো। দিদির গলা আসবে কোথা থেকে? দিদি তো মোহনস্বামীকে চেনেই না।
হিন্দোল নামটা দিদির দেওয়া। এগারো বছরের বড় দিদি। বড্ড মা-মা ভাব। গান শিখত। প্রিয় রাগ সোহিনী। বলত, ‘বোন হলে নাম দিতাম, সোহিনী। তুই চলে এলি। তাই হিন্দোল। দুটোই বসন্তঋতুর রাগ।’
হিন্দোল থেকে মোহনস্বামী হওয়ার জার্নিটা একান্ত নিজের।
পুনে শহরে থেকেও দিদির সঙ্গে আর দেখা হয়নি। খবরের কাগজে বাবার দেওয়া নিরুদ্দেশ-সংবাদ। মায়ের কান্নাকাটি। ছেলের সন্ন্যাসী হয়ে যাওয়া কোন মা মেনে নিতে পারে?
****
সন্ন্যাসী! মাথাটা কেমন এলোমেলো। চোখ খোলার চেষ্টা করল আবার। অসহ্য যন্ত্রণা।
‘বাবা, বাবা’, কে যেন ডাকছে। মেয়েলি গলা। সাড়া দিতে পারল না।
‘বোমা ফেটে কতগুলো যে প্রাণ গেল। এ সাধুবাবাও মনে হচ্ছে...’
‘যখন এল, মুখ দিয়ে গলগল রক্ত...মাথাতেও চোট!’
‘ওই মহিলাকে দেখছ? ওর গায়ে নাকি বোমা লাগেইনি। শুধু আওয়াজেই অজ্ঞান হয়ে গেছে।’
‘ওহ, কী সাংঘাতিক! আশপাশের সব হাসপাতাল, নার্সিংহোম ভর্তি। আহা, ছোট্ট ছোট্ট মেয়েগুলো স্কুল থেকে ফিরছিল...’
একজন পুরুষের গলা এবার, ‘বুঝতে পারছি না এরা কী চায়। সাধারণ মানুষের ভিড়ে বোমা ফাটিয়ে কী লাভ? স্কুলের বাচ্চা, গরিব ফুটপাতের লোক এদের আহত করে, মেরে ফেলে কী লাভ?’
গলাটা কি বিবেকের? নাকি নরেন? খবর পেয়ে এসেছে? কিন্তু ওদের তো এখন দক্ষিণভারতে থাকার কথা।
‘আমি তো অন্য কথা শুনে এলাম। ওরা নাকি বোমা মারেইনি। শপিংমলের উল্টোদিকে যে চায়ের ঝোপড়িটা, তার সামনে অনেকক্ষণ ধরে একটা পুলিসের জিপ দাঁড়িয়ে ছিল। কেউ কেউ দেখেছে,পুলিসই নাকি বোমা ফাটিয়েছে।’
‘পুলিস? কেন? যাঃ তেমন হয় নাকি?’
‘হয় হয়। সব রাজনীতি ভাই। সাধারণ মানুষ যাতে ওদের ওপর খেপে থাকে, তাই পুলিস বোমা ফাটিয়ে...’ গলাটা নেমে গেল।
বিবেক, নরেন না, এ নির্ঘাত কুলদীপ। স্নায়ুর যুদ্ধে প্রতিপক্ষকে কাবু করতে জুড়ি নেই।
‘সবাই বাইরে যান, বাইরে যান...ডাক্তার এসেছেন’, কেউ বলল।
কে যেন হাত ধরল। মা? মা এসেছ? সত্যি সত্যি মা এসেছে? নাড়ি টিপে ধরেছে মা? কেমন নিস্তব্ধ হয়ে আসছে চারপাশ।
‘সিস্টার, কুইক।’ বুকের ওপর একটা যন্ত্র। হৃত্‍স্পন্দন শুনতে চাইছে কেউ। চোখের পাতা টেনে ধরেছে। চোখ খুলে রাখতে যে কী কষ্ট!
****
‘মনে হচ্ছে কোমায় চলে যাচ্ছে। ভেন্টিলেশন। কুইক সিস্টার। কুইক।’
কথা বলতে বলতেই অভ্যস্ত হাতে নিজের কাজ করছিল সোহিনী। মাথায় ব্যান্ডেজ রক্তে ভিজে গেছে। বালিশ-বিছানা রক্তে লাল। ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ হয়নি।
শপিং-কমপ্লেক্সে সন্ন্যাসী কি করছিল? যা-ই করুক, সেসব পুলিস বুঝবে। পেশেন্ট-সন্ন্যাসীকে বাঁচিয়ে রাখাটাই কাজ।
ক্যাজুয়ালটি থেকে ফোন এল একটা। আটজন পেশেন্ট। সব বম্ব-ব্লাস্ট কেস। তার মধ্যে পুলিসের লোকও আছে। একজন আবার ডিএসপি। নার্সিং সুপারিন্টেন্ডেন্ট হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এল। ডিএসপি-কে অ্যাটেন্ড করা জরুরি। সিস্টাররা চোখে চোখে হাসল। ডক্টর সোহিনী পেশেন্ট ছেড়ে যাবেন না।
‘এই পেশেন্টের কন্ডিশন আগে স্টেবল হোক।’
‘ডক্টর প্রীতম এসে গেছেন, ওই স্কুলের মেয়েটাকে বেড-এ শিফ্‌ট করে এখুনি এসে পড়বেন। আপনি যদি প্লিজ ডিএসপি সাহেবকে...’
‘ডক্টর সোহিনী যাবেন না, আপনি তো জানেন ম্যাম,’ সিস্টার বলল। ডাক্তারের নাম বুঝি সোহিনী?
‘আপনাকে দেখে শিখি ডক্টর’, রাহুল বলল। ইন্টার্নশিপ করছে, আবেগ ভরপুর,‘ভিআইপি পেশেন্ট। তবু আপনি...’
‘পেশেন্টের কন্ডিশনই আগে দেখা উচিত, নট হিজ সোশ্যাল স্ট্যাচার।’
‘কত লোকের বাড়িতে খবরই পায়নি! লোকগুলো হাসপাতালে...আর ভিআইপি দেখাচ্ছে।’
‘এই সাধুবাবার তো বাড়িও নেই, বাড়ির লোকও নেই,’ রাহুল বলল।
‘আমরা অসুস্থ মানুষের জন্যে কাজ করব, ওথ নিয়েছি। সবসময় মনে রেখো রাহুল।’
‘ইয়েস ডক্টর।’
‘আর কথা না, এদিকে মন দাও। জাগিয়ে রাখো পেশেন্টকে।’
বাহ! বেশ তো। সোহিনী জাগিয়ে তুলবে হিন্দোলকে?
আর কিছু মনে নেই।
****
‘আজ কতদিন হল?’ একটা গলা ভেসে এল, ‘পাঁচদিন? নাকি ছ’দিন?’
‘পাঁচদিন। শুক্র, শনি, রবি, সোম...আজ মঙ্গলবার।’ একটা মেয়েলি গলা, ‘খুব ভয় হচ্ছিল। চারজন মারা গেছে।’
‘আহ মা! সবে জ্ঞান ফিরেছে বাপুর...’ অল্পবয়সি গলা একটা, ‘কেন এসব কথা বলছ এখন?’
জ্ঞান ফিরেছে? তাহলে কি জ্ঞান ফিরেছে সত্যিই?
‘মা। মা!’ মেয়েটা জোরে ডেকে উঠল,‘ওই দেখো। সাধুজি চোখ খুলেছিল এখুনি।’
‘তাই নাকি? ডাক, ডাক, শিগগির সিস্টারকে ডেকে দে।’
চোখটা একটু খুলতেই দেখল নল আর বোতল ঝুলছে। এটা তাহলে হাসপাতাল। কেউ একজন মাথায় হাত রাখল। ‘শুনতে পাচ্ছেন? বাবাজি, শুনতে পাচ্ছেন?’ সাড়া দিতে চাইল, কিন্তু পারল না। জিভ জড়িয়ে যাচ্ছে।
‘কী নিষ্ঠুর লোকগুলো। একজন সন্ন্যাসীকেও ছাড়েনি।’
‘শুধু সন্ন্যাসী? বাচ্চাগুলো? স্কুল থেকে ফেরার সময় বম্ব-ব্লাস্ট। স্পটেই তো মারা গেছে তিনটে মেয়ে।’
বম্ব-ব্লাস্ট! বোমার আঘাত লেগেছিল বুঝি? ব্যুম্! আওয়াজটা । তারপর টের্..র্..র্..র্... টের্..র্..র্..র্...গুলি। কোনটা আগে? পুলিসগুলো বন্দুক ছুঁড়ল আগে? নাকি বোমাটা?
রিকশ। ঠিক ঠিক। রিকশয় বসে বৃদ্ধা। চায়ের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে বিবেক। পুলিসের জিপ। জিপের ঠিক পিছনে দাঁড়িয়ে সন্ন্যাসী। পুলিস সন্দেহ করেনি। কুলদীপ শপিং-কমপ্লেক্সের সামনে। জ্যাকেটের ঘাড়ে পড়ে থাকা টুপিটা তুলে মাথা ঢাকল।
তারপরই টের্..র্..র্..র্..ব্যুম্! যে যেদিকে পারছে, ছুটে পালাচ্ছে। কে যেন এসে গায়ের ওপর হুমড়ি খেয়ে পড়ল। হ্যাঁ, ঠিক তখনই রাস্তার পাশে খোলা নালার ধারে পড়ে গিয়েছিল মোহনস্বামী।
****
‘এই তো জ্ঞান ফিরেছে। সিস্টার, বেডটা একটু তুলে দাও তো।’ গলাটা চেনা চেনা।
‘কেমন আছেন? ভালো লাগছে?’ চোখের ওপর হাত বুলিয়ে দিল মেয়েটা। এই বুঝি সেই ডাক্তার? ডক্টর সোহিনী?
‘কী হয়েছে আমার? এই জায়গাটা কোথায়?’ নিজের গলার স্বর নিজেই চিনতে পারল না।
‘আপনি ভালো আছেন। খুব ভালো আছেন। একটা অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছিল আপনার।’
‘মনে পড়েছে ডাগদার সাহাব’, পাশের বিছানার মানুষটা বলল, ‘বোমা ফেটেছিল। বিটিয়াকে নিয়ে স্কুল থেকে ফিরছিলাম। ভাগ্যিস আমার ওপর দিয়ে গেছে, আমার মেয়েটা...’
মেয়েটা বাবার বুকে হাত রেখে বসে আছে।
‘ডাক্তার ম্যাডাম, দুর্ভাগ্যক্রমে আমার ছেলেটা শপিংমলে যাবার জেদ ধরেছিল। ক্রিকেট-ব্যাট কিনবে। আর দেখুন, পা-টাই না বাদ দিতে হয়।’ বিছানায় ছেলে, পাশে বসে আছে বাবা।
‘পা বাদ দিতে হবেই, কেন ভাবছেন? অপারেশন তো ভালো হয়েছে’, ঘুরে গিয়ে ছেলেটার মাথার চুল ঘেঁটে দিল সোহিনী। ****
‘মানুষ-জন্ম একটা পরম প্রাপ্তি। মেঘলা আকাশ, টাপুরটুপুর বৃষ্টি, আলো-আলো নীল আকাশ। ঠান্ডা হাওয়া, নদী, গাছপালা, পশুপাখি। সবুজ বনজঙ্গল, পাহাড়, সমুদ্র। সব অনুভব করতে পারে মানুষ। এ কি কম পাওয়া? একটা বম্ব-ব্লাস্ট, একটা অ্যাক্সিডেন্টে জীবন থেমে থাকে না। চলাটাই মানুষের ধর্ম।’ একটু হাসল ডাক্তার, যার নাম সোহিনী।
আর কেন কে জানে, এদিকে বুকের মধ্যে গান এল।
‘রুমঝুম রুমঝুম বরস ভাদর বা... অব ম্যায় ক্যায়সে যাউঁ ঘর বা...’ রাগ সোহিনী। রাগের প্রকৃতি চঞ্চল, কিন্তু এ রাগ গাইলেই শান্ত হয়ে আসে মন। দিদি নানাভাবে গাইত এ রাগ। সোহিনী গাইতে বসে পুরিয়া রাগের ছায়া আনা। এমন বিলম্বিত ধরবে, মনে হবে পুরিয়া। কোমল ঋষভ, তীব্র মধ্যম, পঞ্চম বর্জিত রাগ। পরজ বা বসন্ত রাগের মতো করে সোহিনীর আরোহে কখনওবা শুদ্ধ ঋষভ ছুঁয়ে যাওয়া।
মোহনস্বামীর জীবনে তো সুর নেই! তাহলে আজ এতদিন পর সোহিনী মনে পড়ে কেন?
‘আপনার নামটা জানতে পারিনি আমরা। কেউ তো আসেনি আপনার খবর নিতে। স্বামীজি লিখে ট্রিটমেন্ট হয়েছে।’ নীল-সাদা চেকশার্ট, গলায় হাসপাতালের নাম লেখা কার্ড।
ব্যাগটা কোথায়? কাঁধের ঝোলা ব্যাগের মধ্যে ছিল পার্স, সেলফোন। আর ছিল সেই জিনিস। কুলদীপের হাতে ক্যামেরায় ছিল রিমোট। ব্যাগটা চায়ের দোকানের পাশের গার্বেজ-বিনে ফেলার কথা। পুলিসের জিপটা এগিয়ে গেলেই...তার আগেই তো...
হুমড়ি খেয়ে নালার ধারে পড়ে গিয়েছিল। ব্যাগটা কি খোলা নালায় পড়ে গিয়েছিল? বিস্ফোরণ হয়েছিল ঠিক ঠিক? পুলিস ব্যাগটা পেয়ে গেছে? ব্যাগ পেলে অবশ্য পুলিস চুপ করে বসে থাকত না। হয় বিস্ফোরণে ব্যাগ সবসুদ্ধ জ্বলে গেছে, নয় বিবেকরা কেউ না কেউ ব্যাগ সময়মতো সরিয়ে নিয়েছে। এসব অপারেশনে প্ল্যান-বি সবসময় রেডি থাকে।
****
একটা স্বপ্ন। ছোটবেলায় পড়া মোরেভিয়ান ভ্রাতৃসংঘের গল্প। একটা পাহাড়ে থাকে সে ভাইরা। কেউ কাউকে ভয় পায় না, কাউকে কারও কাছে মাথা নোয়াতে হয় না, কেউ কারও ওপর জোর ফলায় না। কেউ ফিসফিস করে কথা বলে না, কেউ চিত্কারও করে না। শুধু হাসি আর গান । মৃত্যু একমাত্র সময়, যখন সবাই একসঙ্গে কাঁদে।
সেই পাহাড়ে কারও আলাদা সম্পত্তি নেই, তাই কোনও ঝগড়াও নেই। সব চাষিদের বাড়িতে চিমনি। কেউ দরজায় তালা দেয় না। নেকড়ে আসে যদি, পোষা কুকুররা তাদের মেরে ফেলে। বাইরের শত্রু এলে সংঘের ভাইরা একজোট হয়ে পাহাড়কে রক্ষা করে। সাম্যের নিয়ম। শ্রেণী নেই, শ্রেণী-সংঘাতও নেই।
চাকরি ছেড়ে, নিজের জীবনের ছন্দ ছেড়ে সেই পাহাড়ের স্বপ্ন দেখতে চেয়েছিল মোহনস্বামী। সুন্দর একটা দেশ, যেখানে কেউ ছোট নয়, কেউ বড় নয়। সবাই খোলা গলায় কথা বলে, প্রাণখুলে হাসে। সমাজের যে বড্ড অসুখ। ভাগ্যিস নিজের একটা অসুখ হল! তাই আজ মোহনস্বামী জেনেছে, একমাত্র অসুখ হলেই যা জানা যায়, সেই সত্য। যে কোনওদিন সব ছেড়ে চলে যেতে হবে। অদৃশ্য এক তিরন্দাজ যে কোনওদিন নাগালের মধ্যে পেয়ে যাবে একজন মানুষকে।
অসুখ হল বলেই শুনতে পেয়েছে সোহিনীর সুর, ‘বেঁচে থাকাটা একটা আশীর্বাদ। চলাটা মানুষের ধর্ম।’
অসুস্থ এই সমাজেই একজন মানুষ অন্য মানুষের শুশ্রূষার সময় ‘সোশ্যাল স্ট্যাচার’ দেখেনি। অসুখ হলে কোনও শ্রেণী নেই। তাই শ্রেণী-সংঘাতও নেই।
ভাবনা হচ্ছে নতুন করে। অসুস্থ সমাজে শুশ্রূষার উপায় কি আরেকটা সংঘাত? নাকি জীবনের গান গাইতে পারা? জ্ঞান ফিরেছে সত্যিই।
উত্‍সুক চোখে চেয়ে আছে ছেলেটা, ‘আপনার নাম?’ হাসপাতালের সাদা দেয়ালে একটা সবুজ ছবি । ঘন জঙ্গল, কোথা থেকে একটা আলোর রেখা নেমে এসেছে পাতায় পাতায়। সেইদিকে তাকিয়ে আস্তে বলল, ‘হিন্দোল।’
হিন্দোলেই ফেরা হোক তাহলে। আবার একাকী যাত্রায়।
09th  February, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১৩

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- দ্বিতীয় কিস্তি। 
বিশদ

23rd  February, 2020
অথৈ সাগর
পর্ব- ১৩
বারিদবরণ ঘোষ

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

23rd  February, 2020
গায়ক চারা
সসীমকুমার বাড়ৈ

—স্যার, ও এসেছে।
—কে? মন্দার ফাইল থেকে মুখ তুলে জিজ্ঞেস করল।  বিশদ

23rd  February, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১২ 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ জহর রায়- প্রথম কিস্তি।
বিশদ

16th  February, 2020
অথৈ সাগর
পর্ব- ১২
বারিদবরণ ঘোষ

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

16th  February, 2020
একাকী ভোরের খোঁজে
কমলেশ রায়

দিন চলে যায় হিসেব মতন, ভোর-দুপুর-বিকেল। কেমন করে ভোর নামে আকাশের ঝাঁক তারা থেকে বা কোথাও অদৃশ্য জ্যোৎস্নায় উঁকিঝুঁকি দিয়ে বা ভোর বলে কিছু নেই। শুধুই দিন গুটোনো একটা অংশের নাম ভোর। গত চার-পাঁচ বছরে কিছুই জানে না দিব্যেন্দু। 
বিশদ

16th  February, 2020
অথৈ সাগর
পর্ব- ১১
বারিদবরণ ঘোষ

 চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি।
বিশদ

09th  February, 2020
আজও তারা জ্বলে
পর্ব-১১

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- শেষ কিস্তি।
বিশদ

09th  February, 2020
আজও তারা জ্বলে 

পর্ব-১০

এছাড়াও বেশ কিছু ছবি ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতাছাড়া হয়েছে। তারমধ্যে কয়েকটি মন্দ ভাগ্যের দরুন। যেমন— নীহাররঞ্জন গুপ্তর একটি গল্প নিয়ে ছবি করা তাঁর বহুদিনের ইচ্ছে ছিল। কিরীটী রায়ের ভূমিকায় প্রদীপ কুমার, নায়িকা সুচিত্রা সেন। ভানুর এই ছবি করা হয়নি। 
বিশদ

02nd  February, 2020
অথৈ সাগর
বারিদবরণ ঘোষ 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

02nd  February, 2020
নতুন মানুষ
বিভাসকুমার সরকার 

অনন্তরামের আজ বড় আনন্দ। কর্তামশাই আসছেন তার বাড়িতে। আবার একা নন, মেয়ে জামাই সুদ্ধ। সকাল থেকে তার ব্যস্ততার অন্ত নেই। এটা আনছে, ওটা সরাচ্ছে। তার সঙ্গে হাঁকডাক। পাড়ার লোকের চোখ ছানাবড়া। সাদাসিধা, শান্তশিষ্ট, লোকটার হল কী! 
বিশদ

02nd  February, 2020
 

বাংলা ছবির দিকপাল চরিত্রাভিনেতারা একেকটা শৈল্পিক আঁচড়ে বঙ্গজীবনে নিজেদের অমর করে রেখেছেন। অভিনয় ছিল তাঁদের শরীরে, মননে, আত্মায়। তাঁদের জীবনেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক অমূল্য রতন। তাঁরই খোঁজে সন্দীপ রায়চৌধুরী। আজ ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়- নবম কিস্তি। 
বিশদ

26th  January, 2020
 

চলতি বছর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতজন্মবর্ষ। সেই উপলক্ষে মাইলফলক দেখে ইংরেজি সংখ্যা শেখাই হোক বা বিধবা বিবাহ প্রচলনের জন্য তীব্র লড়াই— বিদ্যাসাগরের জীবনের এমনই নানা জানা-অজানা কাহিনী দিয়ে সাজানো এ ধারাবাহিকের ডালি। 
বিশদ

26th  January, 2020
দী পা ন্বি তা
বাণীব্রত চক্রবর্তী

পেছন থেকে কে যেন ডাকল। তার নাম ধরে নয়। সমরজিৎ স্পষ্ট শুনেছে, ‘মাস্টারমশাই! একটু থামবেন!’ অফিস থেকে ফিরছিল। বাস থেকে নেমে মিনিট দশেক হাঁটলে তাদের বাড়ি। চার মিনিট হাঁটার পর ডাকটা শুনতে পেয়েছিল। মাস্টারমশাই কেন! সে কলেজ স্ট্রিট পাড়ায় নিউ ওয়েভ পাবলিশিংয়ে কাজ করে। রবিবার সন্ধেবেলায় ময়ূরাক্ষী পল্লিতে দীপান্বিতাকে পড়াতে যায়। 
বিশদ

26th  January, 2020
একনজরে
প্রসেনজিৎ কোলে, কলকাতা: বাণিজ্যিক গাড়ির বকেয়া দীর্ঘদিনের সিএফ (সার্টিফিকেট অব ফিটনেস)-এর পুনর্নবীকরণে জরিমানা বাবদ অতিরিক্ত ফি মেটাতে ‘ধামাকা অফার’ ঘোষণা করেছিল রাজ্য। গত ১৫ জানুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এই স্কিমের সুবিধা নেওয়া যাবে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।  ...

মাদ্রিদ, ২৫ ফেব্রুয়ারি: সের্গিও র‌্যামোস, করিম বেনজেমা, সের্গিও আগুয়েরো, কেভিন ডি ব্রুইনের মতো তারকা ফুটবলাররা রয়েছেন।   ...

সংবাদদাতা, লালবাগ: সোমবার রাতে জিয়াগঞ্জ শহরের নেতাজি মোড় সংলগ্ন শ্রীপৎ সিং কলেজের সামনে দুর্ঘটনায় এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের নাম খোকন দাস(২২)। বাড়ি জিয়াগঞ্জ স্টেশন সংলগ্ন পদমপুরে। মঙ্গলবার লালবাগ মহকুমা হাসপাতালের মর্গে মৃতদেহের ময়নাতদন্ত হয়।  ...

লখিমপুর খেরি, ২৫ ফেব্রুয়ারি (পিটিআই): উত্তরপ্রদেশের নওগাঁ গ্রামের কাছে এক পথ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন তিন বাইক আরোহী। সোমবার গভীর রাতে তাঁরা আলিয়াপুর গ্রামে একটি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফিরছিলেন।  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮০২: ফরাসি লেখক ভিক্টর হুগোর জন্ম
১৯০৮: লেখিকা লীলা মজুমদারের জন্ম
১৯৩৬: চিত্র পরিচালক মনমোহন দেশাইয়ের জন্ম  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭১.০৩ টাকা ৭২.৭৪ টাকা
পাউন্ড ৯১.৩৮ টাকা ৯৪.৬৭ টাকা
ইউরো ৭৬.৬৪ টাকা ৭৯.৬১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৩,৩৬০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪১,১৪০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪১,৭৬০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৮,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৮,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ ফাল্গুন ১৪২৬, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বুধবার, (ফাল্গুন শুক্লপক্ষ) তৃতীয়া ৫৫/১৮ রাত্রি ৪/১২। উত্তরভাদ্রপদ ৪০/৮ রাত্রি ১০/৮। সূ উ ৬/৫/৪, অ ৫/৩৪/৩২, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৭ মধ্যে পুনঃ ৯/৫৬ গতে ১১/২৮ মধ্যে পুনঃ ৩/১৫ গতে ৪/৪৭ মধ্যে। রাত্রি ৫/২৩ গতে ৮/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১/৫৫ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/৫৮ গতে ১০/২৪ মধ্যে পুনঃ ১১/৫০ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৫৭ গতে ৪/৩২ মধ্যে। 
১৩ ফাল্গুন ১৪২৬, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০, বুধবার, তৃতীয়া ৪৯/৪২/৮ রাত্রি ২/০/৫৫। উত্তরভাদ্রপদ ৩৫/৫৬/৩২ রাত্রি ৮/৩০/৪১। সূ উ ৬/৮/৪, অ ৫/৩৩/৩৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩১ মধ্যে ও ৯/৫১ গতে ১১/২৪ মধ্যে ও ৩/১৮ গতে ৪/৫৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৫৫ মধ্যে ও ১/৫১ গতে ৬/৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/৫৯/২৭ গতে ১০/২৫/৯ মধ্যে। কালরাত্রি ২/৫৯/২৭ গতে ৪/৩৩/৪৫ মধ্যে। 
১ রজব  

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল  
মেষ: বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। বৃষ: কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিন  
১৮০২: ফরাসি লেখক ভিক্টর হুগোর জন্ম১৯০৮: লেখিকা লীলা মজুমদারের জন্ম১৯৩৬: ...বিশদ

07:03:20 PM

৫০০ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স  

03:18:18 PM

শান্তি ও সৌভ্রাতৃত্ব বজায় রাখুন, দিল্লিবাসীর কাছে আবেদন প্রধানমন্ত্রীর 
উত্তর-পূর্ব দিল্লিজুড়ে হিংসা ছড়িয়ে পড়ার চার দিনের মাথায় এবিষয়ে প্রথম ...বিশদ

02:56:50 PM

মহিষবাথানে অগ্নিদগ্ধ প্রৌঢ়া
রান্না করতে গিয়ে গায়ে আগুন লেগে গুরুতর জখম হলেন এক ...বিশদ

02:46:00 PM

উত্তর-পূর্ব দিল্লির চাঁদবাগে মিলল আইবি অফিসারের মৃতদেহ 

02:16:00 PM