Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

তিনচুলের গহন নির্জনে

পাহাড়ি গ্রাম ও সেখানকার দিনযাপনের আমেজই আলাদা। সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত যেন এক নিটোল গল্প। তেমনই এক নিস্তরঙ্গ গ্রাম তিনচুলে।

উত্তরবঙ্গের আশপাশে নদী, উপত্যকা, অরণ্য, সবুজ চা-বাগান, আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ, ছোট ছোট ঝোরা আর জলপ্রপাত সবকিছুর মধ্যেই একটা গল্প লুকিয়ে আছে। বৌদ্ধ গুম্ফা হোক বা কাঞ্চনজঙ্ঘার গায়ে দিনের প্রথম আলোর স্পর্শ। দিনের শেষে বিদায়ী সূর্যের রক্তিম আভা কিংবা পাহাড়িয়া সহজ-সরল মানুষগুলোর আতিথেয়তার টান— এসব আমি  আমি রন্ধ্রে রন্ধ্রে উপভোগ করি।
দিনভর মেঘ-বৃষ্টি-কুয়াশা-রোদের আলস্য গায়ে মেখে উত্তরবঙ্গের ছোট্ট এক পাহাড়ি হ্যামলেট বা গ্রাম তিনচুলে। পাইন, বার্চ, ওক গাছরা সার বেঁধে দাঁড়িয়ে থাকে খোলা আকাশের নীচে। তাদের ফাঁকফোকর গলে কাঞ্চনজঙ্ঘা মাঝে মাঝে উঁকি দেয়। পাহাড়ের খাঁজে ধোঁয়া ধোঁয়া মেঘ থমকে থাকে। তিনচুলে নামটি নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে দু’একটি গল্প প্রচলিত আছে। কারও মতে ভুটানের রাজা-রানি একসময় এখানে এসেছিলেন একটি বৌদ্ধ মঠ পরিদর্শন করতে। পাইন, ধুপি গাছে ঘেরা এই নির্জন প্রান্তরে দূরে দাঁড়িয়ে থাকা অনুচ্চ তিনটি টিলাকে দেখে তাঁদের মনে হয়েছিল যেন তিনটি চুল্লি এই জায়গাটিকে ঘিরে রেখেছে পরম উষ্ণতায়। আবার কারও মতে, মহাভারতের যুগ থেকেই ওই তিনটি পাহাড় দ্রৌপদীর রান্নার উনুনের কোনা ছিল আর এখানকার জংলি বনপথটি ছিল উনুনের ভিতরের অংশ। সেই থেকেই এই গ্রামের নাম হয় ‘তিনচুলা’ যা পরিবর্তিত হয়ে ‘তিনচুলে’ হয়েছে। 
নিউ জলপাইগুড়ি পৌঁছে মহানন্দা ওয়াইল্ড লাইফ স্যাংচুয়ারির ভেতর দিয়ে চিরচেনা সেবক রোড ধরে উত্তরের বন্ধু পেস্তা রঙের তিস্তাকে পাশে নিয়ে রাম্বিবাজার, তিস্তাবাজার পেরিয়ে  পৌঁছলাম তিনচুলে। মাথার ওপর নীল আকাশ আর তার মাঝে মেঘ-রোদের আলোছায়ার খেলা দেখতে দেখতে পেশক চা-বাগানকে পাশে নিয়ে সর্পিল পাকদণ্ডি পথ উঠে গিয়েছে গ্রামে।
কাঠের তৈরি অতিথি নিবাসটির অন্দরসজ্জা এবং ঘরের কারুকার্যময় আসবাবপত্র দেখে বেশ ভালো লাগল। বাইরের বাগানে নানা রংবাহারি পাহাড়ি ফুলের জলসা দেখতে পেলাম। দুপুরে খাওয়াদাওয়া করার সময়ই হোমস্টে-র কর্ত্রীরা গল্প করতে করতে আমাদের সঙ্গে মিশে গেলেন। ব্যালকনিতে এসে দাঁড়িয়ে আনমনে বেলা গড়ানো দেখতে থাকি। দুপুরের অলস পথ বেয়ে বিকেল আসে। নীচের পাহাড় থেকে চুপিসারে হাত ধরাধরি করে উঠে আসে মেঘ আর কুয়াশার দল। বিকেলবেলা আশপাশের জায়গা দেখতে বেরিয়ে পড়ি হাঁটাপথে। পাইন, ধুপির জঙ্গলঘেরা পথে হাঁটতে হাঁটতে পৌঁছে যাই তিনচুলে বৌদ্ধ মনাস্ট্রিতে। ছায়াচ্ছন্ন বিজনপথে হাঁটতে বেশ ভালো লাগে। সারা রাস্তা জুড়ে রংবেরঙের বৌদ্ধ পতাকা ‘লুংদার’ হাওয়ায় উড়তে থাকে। গোলাপি রঙের মনাস্ট্রির ভিতরে শান্ত, সৌম্য পিতলের বৌদ্ধ মূর্তি। বাইরের দেওয়ালের চারদিকে ধর্মচক্র। জনশ্রুতি, এখানে এক বৌদ্ধ শ্রমণ দীর্ঘ প্রায় ১৭ বছর ধরে ধ্যানরত ছিলেন। পাহাড়ে সন্ধ্যা নেমে আসে নিঃশব্দে বাজপাখির মতো। 
ঠান্ডা থেকে সাময়িক মুক্তিলাভের উপায় হিসেবে দু’একটি দোকানে আর হোমস্টে-তে আগুন জ্বেলেছেন পাহাড়বাসীরা। 
হাড়কাঁপানো হিমেল হাওয়া উপেক্ষা করে বাইরে থাকা আর সম্ভব হল না। ফিরে আসি ঘরে। নেট কানেকশন না পেয়ে সারা পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছি। নির্জনতার একটা আলাদা ভাষা আছে। কফি-পকোড়ার স্বাদ নিতে নিতে সেই ভাষা উপভোগ করি। পাহাড়ের নিস্তব্ধতা মন্দাক্রান্তা লয়ে বয়ে যাওয়া ঝিঁঝিপোকাদের সমবেত কলতানে মুখর হয়ে ওঠে। রাতের অন্ধকারে আকাশের তারাদের সঙ্গেই দূর পাহাড়ের গায়ে ফুটে ওঠে জোনাক জ্বলা আলো। কালিম্পং শহরের উপস্থিতি জানান দেয়। পাইন অরণ্যর মাথায় একফালি চাঁদের জ্যোৎস্নায় ভেসে যায় তিনচুলে সবুজ অরণ্যে ঢাকা পাহাড়। 
ভোরবেলায় আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে তিনচুলের সানরাইজ ভিউপয়েন্টে চলে আসি কাঞ্চনজঙ্ঘার ভুবনমোহিনী রূপ দেখব বলে। এখান থেকেই দেখা যায় কাঞ্চনজঙ্ঘার গায়ে দিনের প্রথম আলোর ছোঁয়া। তবে আজ সে কিছুটা অভিমানী। মেঘেদের অন্তরালেই লুকিয়ে রইল। ওপারে পাহাড়ের কোলে কালিম্পং শহরের ঝিকমিক আলো জ্বলে রয়েছে তখনও। পথ দেখিয়ে নিয়ে আসা ছোট্ট ছেলেটি আঙুল তুলে দেখিয়ে দেয় টাইগার হিল আর তিস্তা উপত্যকার উপস্থিতি। বেলা বাড়তেই বেরিয়ে পড়ি আশপাশে কিছু জায়গা দেখার জন্য। প্রথমেই গাড়ি এসে থামে লাভার্স পয়েন্টে। তিস্তার সঙ্গে রঙ্গিতের মিলন ঘটেছে অপূর্ব এই জায়গাটিতে। দু’ধারে ঘন সবুজ জঙ্গল। পাহাড়ের উপরে দাঁড়িয়ে উপভোগ করছি সবুজের আর নীল জলের সঙ্গম। এই জায়গা নিয়ে একটি লোকগাথা প্রচলিত আছে। পাহাড়ি গাঁয়ে রংনিয়া নামে এক কিশোরী থাকত। তার ভালোবাসার কিশোরটি ছিল রঙ্গিত। কিশোর-কিশোরীর সরল ভালোবাসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াল পরিবারের লোকজন এবং গ্রামবাসীরা। অগত্যা দুটো আলাদা রাস্তা ধরে বেরিয়ে পড়ল তারা অন্য এক গ্রাম, পেশকে ঘর বাঁধার জন্য। রংনিয়া সর্পরাজ আর রঙ্গিত একটা পাখিকে পথপ্রদর্শক রূপে নিয়েছিল তাদের সঙ্গে। কিশোরী রংনিয়া পেশকে পৌঁছল রঙ্গিতের আগে। মনের মানুষের দেখা না পেয়ে তার চোখের জল বাঁধ মানতে চাইল না। তার বুক ছাপিয়ে বয়ে যেতে লাগল চোখের জল। এর বেশ কিছুদিন পর  রঙ্গিতও জলভরা চোখে পেশকে পৌঁছে দেখে সেখানে রংনিয়া আগেই হাজির। প্রেমিকাকে দেখে রঙ্গিতের মুখ থেকে বেরিয়ে এলো ‘থিস্তা’? (নেপালি ভাষায় এই শব্দের অর্থ ‘আগেই পৌঁছে যাওয়া’) অভিমানে রংনিয়া প্রথমে কথাই বলল না।  অনেক অনুনয় বিনয়ের পর রংনিয়ার মান ভাঙল। সে বলল, ‘কথা দাও তুমি আমায় আঁকড়ে রাখবে চিরকাল।’ পেশকে তাদের মিলন হওয়ার পর রঙ্গিত তিস্তার বুকের উপর দিয়ে প্রবাহিত হতে থাকল। স্থানীয়রা তাই ভালোবেসে এই মিলনক্ষেত্রের নাম দিয়েছেন ‘লাভার্স পয়েন্ট’। চারদিকের প্রাকৃতিক পরিবেশ অসাধারণ। 
এরপর নামরিং, রংলি-রংলিয়টের মতো বেশ কিছু মখমল সবুজ চা-বাগান দেখে চলে আসি হোমস্টেতে। মেঘের চাদর সরিয়ে পাহাড় শ্রেণির খানিকটা অংশে তখন রোদের ঝিলিক দেখা দিয়েছে। তিনচুলের অফুরান সৌন্দর্যের দৃশ্যাবলি মনের মণিকোঠায় স্থায়ীরূপে বসত গড়তে থাকে। 
কীভাবে যাবেন: এনজেপি স্টেশনে নেমে সেখান থেকে গাড়ি ভাড়া করে পৌঁছে যেতে পারেন তিনচুলে। বিমানে বাগডোগরা পৌঁছে সেখান থেকেও গাড়ি করে যাওয়া যায়।
নন্দিতা মিত্র
19th  October, 2024
বেড়ানোর ব্যাগে জরুরি জিনিস

কোন কোন জিনিস থাকবে ট্রলিতে? কী কী খেয়াল করতে হবে গোছগাছের আগে? বিশদ

09th  November, 2024
গঙ্গার ঘাট আর মন্দিরময় বারাণসী

বেনারসে বহমান গঙ্গা আর তার ঘাটের ইতিহাস এই ভ্রমণের অনবদ্য অঙ্গ। পুরাণের গল্প যেন উঠে আসে বর্ণনায়। বিশদ

09th  November, 2024
 টুকরো  খবর

বেড়াতে যাওয়ার প্রথম আকর্ষণ যদি হয় দেশ দেখা, তাহলে ভালো হোটেল বা রিসর্টের থাকা অবশ্যই দ্বিতীয় আকর্ষণ। আর সেই অভিজ্ঞতাকে কেন্দ্র করেই ভেকেশনের পাশাপাশি স্টেকেশনও এখন বেড়ানোর এক উল্লেখযোগ্য অংশ হয়ে উঠেছে। বিশদ

09th  November, 2024
ভাই বোনের অফবিট উপহার

ভাই বা বোনের জন্য শ্রেষ্ঠ উপহার ভালোবাসা আর আশীর্বাদ। তবু গিফটের কথাও তো ভাবতে হবে! রইল তারই হদিশ। বিশদ

02nd  November, 2024
মনোরম মুন্নার

নীলগিরি পাহাড়ের কোলে গড়ে ওঠা তামিলনাড়ুর চিরকালের পরিচিত শৈলশহর উটি-র খুব কাছেই রয়েছে প্রকৃতির আর এক অপরূপ স্বর্গরাজ্য। মুন্নার! সত্যি বলতে কী, প্রকৃতি যেন তার সবটুকু সৌন্দর্য উজাড় করে তিলে তিলে গড়ে তুলেছে কেরলের এই চিরসবুজ পাহাড়ি শহরটিকে। বিশদ

02nd  November, 2024
 টুকরো  খবর

আয়ুর্বেদিক টুথপেস্ট ব্র্যান্ড ডাবর ইন্ডিয়া লিমিটেডের ওরাল কেয়ার ব্র্যান্ড ডাবর মেসওয়াকের নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হলেন দক্ষিণী সুপারস্টার নাগার্জুন আক্কিনেনি। সংস্থার দাবি, ডাবর মেসওয়াকে রয়েছে ভেষজ মেসওয়াকের বিশুদ্ধ নির্যাস যা ৭০টিরও বেশি মুখের সমস্যা ও বিশদ

02nd  November, 2024
টুকরো খবর 

প্রাক দীপাবলিতে ধনতেরস উপলক্ষ্যে সেজে উঠেছে চন্দ্র অ্যান্ড সন্সও। সোনার দাম বেড়েছে গত কয়েক বছরে অনেকটাই। তবু মধ্যবিত্তের বাজেটের কথা মাথায় রেখে হাল্কা গয়না থেকে ভারী গয়নার নানা সম্ভার মিলবে এখানে। বিশদ

26th  October, 2024
ছন্দে ফিরুক শরীর ও মন

অর্ধেক মাস উৎসবে কেটে গেল। অনেক উৎসবের আয়োজন এখনও বাকি। তবু তারই মাঝে কাজে ফিরছি আমরা ক্রমশ। আর কাজে ফেরা মানেই নিজের অনিয়মিত জীবনকে নিয়মের রুটিনে বেঁধে ফেলা। পুজোর দেদার মজার পর কাজে ফিরতে মোটে চায় না মন। তখন কী করবেন? মনোবিদ রোহিত মেহতা জানালেন উৎসব শেষ হলেই মনকে একটু একটু করে ট্রেন করতে হবে। তার কয়েকটা উপায় আছে।  বিশদ

19th  October, 2024
শহরে শুরু গ্রাফিক্স প্রিন্টমেকিং উইথ পেন্টিং

আগামী ২১ অক্টোবর থেকে শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্সে শুরু হচ্ছে ‘চমক ভরা ধনতেরস’। এই অফার চলবে ২ নভেম্বর পর্যন্ত। ১৩ দিন ধরে চলা এই বিশেষ ‘চমক ভরা ধনতেরস’-এ থাকছে এমনই কিছু বিশেষ ধরনের গয়নার সম্ভার। বিশদ

19th  October, 2024
সেনেস থেকে ব্যাগ, হীরে, সুগন্ধি

সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস-এর নতুন উদ্যোগ— ‘সেনেস’। বিলাসবহুল পণ্যের দুনিয়ায় এই ব্র্যান্ড তৈরি করতে চায় এক ব্যতিক্রমী পরিচয়। সংস্থার ডিরেক্টর এবং বিপণন ও ডিজাইন বিভাগের প্রধান জয়িতা সেন বিষয়টি ব্যাখ্যা করলেন বিশদে। বিশদ

05th  October, 2024
উৎসবের আমেজে ঘরের সাজ

বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দোরগোড়ায়। এই সময় নিজের সঙ্গে আপন ঘরটিকেও সাফসুতরো করে সাজিয়ে তুলতে হয়। কোন ঘর কীভাবে সাজিয়ে তুলবেন? রইল হদিশ। বিশদ

05th  October, 2024
 টুকরো  খবর

পুজোর মরশুমে অফার চলছে আর চৌধুরী অ্যান্ড সন্স, বউবাজারের বিপণিতে। সংস্থার দুই কর্ণধার শ্রীপর্ণা চৌধুরী ও অপর্ণা দত্ত জানালেন, এই অফারে ২২ ক্যারেটের নতুন সব সোনার গয়নাই হলমার্কযুক্ত। বিশদ

05th  October, 2024
সাতপুরায় সাতকাহন

জঙ্গলের নীরবতা সুন্দর উপভোগ করা যায় এখানে। মধ্যপ্রদেশের এই অরণ্যের দিনরাত্রির মাধুর্য অন্যরকম। বিশদ

05th  October, 2024
সাহাবাবুর আদি ঢাকেশ্বরী-তে পুজোর শাড়ি

পুজোর মরশুমে পসরা সাজিয়ে সেজে উঠেছে কলকাতার অন্যতম সেরা বস্ত্রপ্রতিষ্ঠান ‘সাহাবাবুর আদি ঢাকেশ্বরী প্রাইভেট লিমিটেড।’ প্রায় ১৪৭ বছরের পুরনো এই দোকানকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন কর্ণধার নিতাই সাহা ও তাঁর ভাই। তাঁদের সহযোগী নিতাইবাবুর পুত্র এবং দুই ভ্রাতুষ্পুত্র। বিশদ

28th  September, 2024
একনজরে
তিন মেয়ে ও দুই ছেলের মা ফের অন্তঃসত্ত্বা হয়েছিলেন। বড় মেয়ের বিয়ে হয়েছে আগেই। কিছুদিন আগে তিনিও অন্তঃসত্ত্বা হয়েছেন। এত বয়সে তিনি মা হলে সমাজ কী বলবে, তা ভেবে অবসাদে ভুগতে শুরু করেছিলেন মন্দিরবাজার থানার চাঁদপুর ধোপাহাটের বাসিন্দা কাজল কয়াল। ...

শেষ বাঁশি বাজতেই ইস্ট বেঙ্গল কোচ অস্কার ব্রুজোঁর চোখেমুখে স্বস্তি। সঙ্গে সঙ্গে মাঠে দৌড়ে গিয়ে ফুটবলারদের জড়িয়ে ধরলেন তিনি। তারপর নিজেদের মধ্যে বৃত্ত তৈরি করে ...

জেলা তৃণমূল সভাপতি পদে বদল হতে পারে। তেমন সম্ভাবনার অআঁচ করে শক্তি বাড়াতে চেষ্টা করছে বিপ্লব মিত্রের বিরোধী গোষ্ঠী। জেলার রাজনীতিতে ‘ত্রিশক্তি’ বলে পরিচিত মৃণাল সরকার, গৌতম দাস ও অম্বরীশ সরকারকে দুর্গাপুজোর সময় থেকেই বিভিন্ন মঞ্চে একছাতার তলায় দেখা যাচ্ছে। ...

বিধানসভা নির্বাচনের ঠিক আগে ঝাড়খণ্ডে কেন্দ্রীয় এজেন্সির তত্পরতা! শনিবার মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের ব্যক্তিগত সচিব সুনীল শ্রীবাস্তবের বাড়িতে তল্লাশি চালাল আয়কর দপ্তর। সুনীলের বিরুদ্ধে কর ফাঁকি ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উকিল ও ডাক্তারদের কর্মব্যস্ততা বাড়বে। পত্নী/পতির স্বাস্থ্য আকস্মিক ভোগাতে পারে। মানসিক অস্থিরভাব। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৮৩ - জার্মান সন্ন্যাসী ও পুরোহিত প্রোটেস্ট্যান্ট সংস্কার নেতা মার্টিন লুথারের জন্ম
১৪৯৩ - ক্রিস্টোফার কলম্বাস দ্বিতীয় সমুদ্রযাত্রায় অ্যান্টিগুয়া আবিষ্কার করেন
১৬৫৯ - ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কলকাতা, সুতানুটি ও গোবিন্দপুরের কর্তৃত্ব গ্রহণ করে
১৮২২ - বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান গ্রন্থ রচনার পথিকৃৎ উইলিয়াম কেরির পুত্র ফেলিঙ্ কেরির মৃত্যু
১৮৪৮ - ভারতের জাতীয়তাবাদী রাজনীতিবিদ রাষ্ট্রগুরু স্যার সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৮৮ - ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী মাওলানা আবুল কালাম আজাদের জন্ম
১৯০৭ -  অভিনেতা হরিধন মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯০৮ - বিপ্লবী কানাইলাল দত্তের ফাঁসি কার্যকর হয়
১৯১৮ - প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরিসমাপ্তি
১৯৫৪ - কবি ও সাহিত্যিক জয় গোস্বামীর জন্ম
১৯৫৫ – চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন পরিচালক রাজা সেনের জন্ম
১৯৬৭ – অভিনেতা আশুতোষ রানার জন্ম
১৯৮২ - পৃথিবীতে ১৯১০ সালের পর আবার হ্যালির ধূমকেতু দেখা গেল
১৯৯১ - আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে একুশে বছরের নির্বাসন শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট দল আবার আন্তর্জাতিক খেলায় অংশ নেয় কলকাতার ইডেনে ভারতের বিরুদ্ধে
২০০৯ – অভিনেত্রী তথা ফ্যাশন ডিজাইনার সিম্পল কাপাডিয়ার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.৫৩ টাকা ৮৫.২৭ টাকা
পাউন্ড ১০৭.৬২ টাকা ১১১.৪০ টাকা
ইউরো ৮৯.৩৬ টাকা ৯২.৭৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
09th  November, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৭,৬০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৮,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৪,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯১,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৩ কার্তিক, ১৪৩১, শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৪। অষ্টমী ৪২/২৩ রাত্রি ১০/৪৬। শ্রবণা নক্ষত্র ১৪/৫৮ দিবা ১১/৪৮। সূর্যোদয় ৫/৪৯/২৭, সূর্যাস্ত ৪/৫১/৩২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৩৪ মধ্যে পুনঃ ৭/১৮ গতে ৯/৩০ মধ্যে পুনঃ ১১/৪২ গতে ২/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২২ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৩৯ গতে ২/২২ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/২২ গতে ৩/১৪ মধ্যে। বারবেলা ৭/১২ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৩ গতে ২/৬ মধ্যে পুনঃ ৩/২৯ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/২৯ মধ্যে পুনঃ ৪/১২ গতে উদয়াবধি। 
২৩ কার্তিক, ১৪৩১, শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৪। অষ্টমী রাত্রি ৬/২২। শ্রবণা নক্ষত্র দিবা ৮/৪৪। সূর্যোদয় ৫/৫০, সূর্যাস্ত ৪/৫২। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৮ মধ্যে ও ৭/৩১ গতে ৯/৩৯ মধ্যে ও ১১/৪৮ গতে ২/৩৯ মধ্যে ও ৩/২১ গতে ৪/৫২ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৪৬ গতে ২/৩৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/৩৩ গতে ৩/২৬ মধ্যে। কালবেলা ৭/১৩ মধ্যে ও ১২/৪৪ গতে ২/৭ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫২ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৩০ মধ্যে ও ৪/১৩ গতে ৫/৫১ মধ্যে। 
৬ জমাদিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
দ্বিতীয় টি২০: ভারতকে ৩ উইকেটে হারাল দঃ আফ্রিকা

11:12:00 PM

নয়ডায় ইলেকট্রিক টাওয়ারের উপর উঠে নাচ এক ব্যক্তির, চক্ষু চড়কগাছ পুলিসের
রবিবার দুপুরে নয়ডা সেক্টর ৭৬-এ তাজ্জব কাণ্ড। একটি ইলেকট্রিক টাওয়ারের ...বিশদ

10:57:46 PM

ভুয়ো বোমাতঙ্ক ছড়ানোর অভিযোগে কলকাতা বিমান বন্দর থেকে আটক ১

10:57:00 PM

দ্বিতীয় টি২০: ৭ রানে আউট আন্দিলে, দঃ আফ্রিকা ৮৬/৭ (১৫.৪ ওভার), টার্গেট - ১২৫

10:53:00 PM

দ্বিতীয় টি২০: ০ রানে আউট মিলার, দঃ আফ্রিকা ৬৬/৬ (১২.২ ওভার), টার্গেট - ১২৫

10:33:00 PM

দ্বিতীয় টি২০: ২ রানে আউট ক্লাসেন, দঃ আফ্রিকা ৬৬/৫ (১২.১ ওভার), টার্গেট - ১২৫

10:31:00 PM