উকিল ও ডাক্তারদের কর্মব্যস্ততা বাড়বে। পত্নী/পতির স্বাস্থ্য আকস্মিক ভোগাতে পারে। মানসিক অস্থিরভাব। ... বিশদ
এখানে রয়েছে দেবীর সাবেকি প্রতিমা। আদিবাসী নৃত্য, ঢাকের বোলে পুজোর উদ্বোধন হয়। এদিন পুজোর উদ্বোধন করেন আরামবাগ পুরসভার চেয়ারম্যান সমীর ভাণ্ডারী। এছাড়াও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও অনেকেই ছিলেন। আমরা সবাই ক্লাবের জগদ্ধাত্রী পুজোর সভাপতি রয়েছেন চিকিৎসক অশোককুমার নন্দী। তিনি বলেন, সম্প্রতি বন্যার ধাক্কা সামলে উঠেছে আরামবাগ। তাছাড়া সামাজিক পরিবেশও আবেগঘন। এই আবহেও আমরা জগদ্ধাত্রী পুজোর সাধ্যমতো আয়োজন করেছি। আমাদের ক্লাবের পুজো হলেও সমগ্র পাড়ার মানুষ তাতে শামিল হয়।
পুজো কমিটির সম্পাদক জোছনদেব রায় বলেন, বছর তিনেক হল আমরা স্থায়ী মন্দিরে মা জগদ্ধাত্রীর পুজো করছি। পুজোর কয়েকটা দিন এলাকার সবাইকে নিয়ে আনন্দে মেতে উঠি। আমাদের এই এলাকায় সেভাবে দুর্গাপুজো হয় না। তাই জগদ্ধাত্রী পুজোই আমাদের প্রধান উৎসব।
ক্লাবের কোষাধ্যক্ষ সোমনাথ কর্মকার বলেন, ক্লাবের সদস্য চাঁদার উপর ভর করেই আমরা পুজো করি। তবে স্থানীয় বাসিন্দা ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের সাহায্যে পুজোর জৌলুস বাড়ে। এবার আমাদের পুজোর বাজেট রয়েছে প্রায় সাত লক্ষ টাকা।
ক্লাবের সদস্য রয়েছেন এলাকার মহিলারাও। তাঁদের মধ্যে টুম্পা রায়, ঈপ্সিতা নন্দী বলেন, জগদ্ধাত্রী পুজোয় আমরা দেবীর কাছে পুষ্পাঞ্জলি দিই। পুজোর যাবতীয় জোগাড় আমরা নিজের হাতে করি। কয়েকটা দিন পুজো মণ্ডপেই আমাদের কেটে যায়।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, চন্দননগরের আলোকসজ্জা রয়েছে। পুজো উপলক্ষ্যে নানা অনুষ্ঠান হবে। বাউল সঙ্গীত সহ একাধিক নামী শিল্পীদের নিয়ে বিচিত্রানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। দেবীর বিসর্জনেও থাকছে চমক। সিঁদুর খেলার পাশাপাশি সবুজ আতশবাজির প্রদর্শনী থাকছে। রীতি মেনে অন্নকূটের ব্যবস্থাও করে আমরা সবাই ক্লাব।