উকিল ও ডাক্তারদের কর্মব্যস্ততা বাড়বে। পত্নী/পতির স্বাস্থ্য আকস্মিক ভোগাতে পারে। মানসিক অস্থিরভাব। ... বিশদ
তাঁদের মেয়ে নীলাক্ষী ভট্টাচার্য জানান, তাঁর বাবা ও মা কলকাতায় বিশেষ কাজে গিয়েছিলেন। শুক্রবার রাত দশটায় তাঁরা গৌড় এক্সপ্রেসে চাপেন। তাঁদের এস-৬ কোচের লোয়ার বার্থের টিকিট ছিল। রাতে ট্রেনে ওঠার কিছুক্ষণ পর দু’জন ঘুমিয়ে পড়েন। ভোর সাড়ে তিনটে নাগাদ মায়ের ঘুম ভাঙলে দেখেন অন্য কোচ থেকে দু’জন এসে পাশের সাইড লোয়ার বার্থ শেয়ার করে বসে রয়েছেন। এরপর মায়ের চোখ লেগে আসে। কিছুক্ষণ পর মায়ের হাতব্যাগ নিয়ে ওই দুই ব্যক্তি পালিয়ে যায়।
ভট্টাচার্য দম্পতির খোয়া যাওয়া ব্যাগে দুটি মোবাইল, দু’জনের ভোটার ও আধার কার্ড, একাধিক এটিএম কার্ড এবং নগদ সাত হাজার টাকা ছিল। সকালে মালদহ টাউন স্টেশনে নেমে তাঁরা জিআরপি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। গত ২৪ অক্টোবর এসি কামরায় সর্বস্ব খুইয়েছিলেন ইংলিশবাজারের সাঁকো পাড়ার এক ব্যবসায়ী। জিআরপি থানায় অভিযোগ হলেও সেই ঘটনায় কেউ গ্রেপ্তার হয়নি। বিভিন্ন সূত্রে জানা গিয়েছে, গৌড় এক্সপ্রেসে রাত আড়াইটে থেকে ভোর চারটের মধ্যে চুরির ঘটনাগুলি ঘটছে। বারবার ট্রেনে যাত্রীদের ব্যাগ চুরির ঘটনায় স্বাভাবিকভাবে প্রশ্নের মুখে রেলের যাত্রী সুরক্ষা।