বিদ্যায় অস্থির মানসিকতা থাকবে। কর্মপ্রার্থীদের কোনও শুভ যোগাযোগ হতে পারে। রাগ বা জেদের বশে কারও ... বিশদ
আবার এসেছে আষাঢ়। কিন্তু এবার বাতাসে বৃষ্টির সুবাস তেমন নেই। নেই আকাশ ছেয়ে ধূসর মেঘও। টুপটাপ বৃষ্টি মাঝেমধ্যে পড়ছে ঠিকই, তবে তা বর্ষাদিনের মতো ঝরঝর মুখর নয়। তাই বেরনোর আগে ভাবতে হচ্ছে বিস্তর। কোন শাড়িতে কেমন আরাম খুঁজতে খুঁজতে প্রাণান্ত। আবার লুকটাও তো সঠিক হওয়া চাই। আজ আমাদের তিন মডেল পরেছেন আরামদায়ক এবং স্টাইলিশ তিনটি শাড়ি।
প্রিন্টেড সামার সিল্ক
রাতের দিকের কোনও পার্টি বা নেমন্তন্ন থাকলে খুব সমস্যা। ভারী ভারী সিল্ক তসর তো পরাই মুশকিল। তাহলে? মুশকিল আসান করেছেন ডিজাইনার দেবশ্রী দাস। তাঁর ‘দেবশ্রীজ’-এ এসেছে হালকা ওজনের সামার সিল্ক আর কোটা হ্যান্ডলুম। প্রিন্টগুলোও বেশ অন্যরকম। এক্সক্লুসিভ সামার সিল্ক পরে চলে যাওয়া যায় বিয়েবাড়িতেও। তবে সঙ্গের সাজ ও অ্যাকসেসারিজ হওয়া চাই যথাযথ।
ঢাকাই পাড় হ্যান্ডলুমে ব্লকপ্রিন্ট
ভ্যাপসা গরম আর হালকা বৃষ্টি গায়ে মেখে বেরিয়ে পড়তে চান যাঁরা তাঁদের জন্য একটু অন্যরকম শাড়ি তৈরি করেন ‘দশভূজা’ বুটিকের কর্ণধার ডালিয়া বি মিত্র। তাঁর নিজস্ব তাঁতে তাঁতশিল্পীরা তৈরি করেছেন ঢাকাই নকশার পাড়ে নরম হালকা হ্যান্ডলুম। গঙ্গা-যমুনা ঢাকাই পাড় হ্যান্ডলুমকে নিজের তৈরি ব্লকে প্রিন্ট করেছেন ডিজাইনার। সৌরসেনী শাড়িটি পরে দারুণ খুশি। বলল, বন্ধুর জন্মদিনে এটা পরেই চলে যাব। ডিজাইনার জুট প্রিন্ট শাড়ি, চান্দেরিতে ব্লকে মাছের বিয়ের মোটিফ ইত্যাদি রয়েছে ‘দশভূজার’ লেটেস্ট কালেকশনে।
মলমলে মাল্টিকালার্ড হ্যান্ডবাটিক
ভ্যাপসা গরমে সবথেকে আরাম দেয় মলমল। আজ মডেল শ্বেতা যে মলমলটি পরেছেন সেটিতে পাটলিপাল্লু স্টাইলে হ্যান্ডবাটিক করেছেন ডিজাইনার দিব্যেন্দু ও অর্পিতা সেন। শাড়ির জমিটি গোলাপি। কুঁচি ও আঁচলে নানান রঙে বাটিক করা হয়েছে। শাড়িটি যেমন আরামদায়ক তেমনই লাবণ্যময়। এমন একটি শাড়ি এই সময়ে ডেলি অফিসওয়্যার হিসেবে বাছতে পারেন। শাড়িটি ‘অর্পিতা বুটিক’-এর।