Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। হবে বছরে ২ কোটি বেকারের চাকরি। তাঁর এই প্রধান দুই প্রতিশ্রুতি নিয়ে বিস্তর হাসি-ঠাট্টা-কটাক্ষ চললেও তিনি নির্বিকার! এরপর ২০১৯ সালের ভোটের আগে তাঁর মুখে শোনা গিয়েছিল পুলওয়ামাকাণ্ডের প্রেক্ষিতে উগ্র জাতীয়তাবাদের কথা। তার পরের পাঁচ বছরে মানুষের অভিজ্ঞতা হল, মোদির জাতীয়তাবাদ-দেশপ্রেমের আসল লক্ষ্য ভারতের বহুত্ববাদের ধারণার গলা টিপে হিন্দুরাষ্ট্র গঠনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। যা একান্তই আরএসএস-বিজেপি’র কর্মসূচি। এবারের ভোট আসতেই ‘দুর্নীতিকে’ হাতিয়ার করেছেন মোদি। দুর্নীতিমুক্ত ভারত গড়তে আগামী পাঁচ বছর আরও কড়া হওয়ার হুঁশিয়ারিও শোনা গিয়েছে তাঁর মুখে। বলেছেন, ‘মোদি বলে দুর্নীতি হটাও।’ খোদ প্রধানমন্ত্রীর মুখে বারবার এমন কথা শুনে দেশের যে কোনও নাগরিকের শ্রদ্ধায়-ভক্তিতে মাথা নত হওয়ার কথা। মনে হতে পারে, স্বয়ং ‘রামচন্দ্র’ বুঝি ধরাধামে অবতীর্ণ হয়ে অভয়বাণী দিয়ে ভক্তদের আশ্বস্ত করছেন। কিন্তু ইতিহাস যে বড় নির্মম সত্য। আম জনতার গত দশ বছরের অভিজ্ঞতা হল, রামচন্দ্রের এই স্বঘোষিত ‘দূত’ এতদিন প্রতিশ্রুতির আড়ালে যেন মানুষ ঠকানোর কারবারই চালিয়েছেন। এখন দুর্নীতির বিরুদ্ধে হুঙ্কার ছেড়ে নিজেই কি এই রোগটিকে প্রায় শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছেন না? কোনও সন্দেহ নেই যে, বেআইনিভাবে অর্থের লেনদেন বা ঘুষ নেওয়াকে দুর্নীতি বলেই মনে করা হয়। এই দুর্নীতির অভিযোগে প্রায় সব বিরোধী দলের দিকে আঙুল তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর দল। ঘটনা হল, শাসকদলের এই অভিযোগ পুরোপুরি উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু এর চেয়েও অনেক বড় সত্য হল, মোদি জমানায় শাসকদলের মদতে ও পরিকল্পনায় দুর্নীতি এক নতুন শিখর ছুঁয়েছে। রীতিমতো ছক কষে এমন দুর্নীতির নজির অতীতে দেখা যায়নি।
দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের অর্থনীতিবিদ স্বামী যাকে ‘বিশ্বের বৃহত্তম আর্থিক কেলেঙ্কারি’ বলেছেন, তার পোশাকি নাম নির্বাচনী বন্ড। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে এই বন্ডের যাবতীয় অজানা তথ্য প্রকাশ্যে আসতেই দেখা গেল, সবচেয়ে বড় সুবিধাভোগীর নাম বিজেপি। কোন ব্যবসায়ী সংস্থা কোন রাজনৈতিক দলকে কত টাকা চাঁদা দিচ্ছে, তা আড়াল করতেই বন্ড চালু করেছিল মোদি সরকার। কিন্তু প্যান্ডোরার বাক্স খুলতেই দেখা গেল তার পরতে পরতে দুর্নীতির ছবি। যেমন, মোটা টাকার চাঁদার বিনিময়ে সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে কয়েক হাজার কোটি টাকার সেতু-সুড়ঙ্গ বানানোর বরাত পাইয়ে দেওয়া হয়েছে, ড্রাগ টেস্টে ‘ফেল’ করা কিছু ওষুধ কোম্পানি শাসকগোষ্ঠীকে কয়েকশো কোটি টাকা চাঁদা দেওয়ার বিনিময়ে তাদের ওষুধ বাজারে বিক্রি করার লাইসেন্স পেয়ে গিয়েছে! আবার কিছু সংস্থার কর্ণধারের বিরুদ্ধে মামলা বা তদন্ত চলছিল, তারা মোটা অঙ্কের চাঁদা দেওয়ায় তদন্ত-মামলা বন্ধ হয়ে গিয়েছে! এও দেখা গিয়েছে, লোকসানে চলা সংস্থাও কোটি কোটি টাকা চাঁদা দিয়েছে মোদির দলকে। পরপর কয়েক বছর মুনাফা হয়নি, তাও শাসকদলকে চাঁদা দিয়েছে—এমন নজিরও মিলেছে নির্বাচনী বন্ডে। সব মিলিয়ে বন্ড চালুর পর পাঁচ বছরে যত টাকা চাঁদা উঠেছে তার অর্ধেকের বেশি অর্থ গিয়েছে বিজেপির কোষাগারে। বাকি টাকা দেশের জাতীয়, আঞ্চলিক দলের মধ্যে ভাগ হয়েছে।
এই বৃহত্তম কেলেঙ্কারি যদি একটি দিক হয়, তাহলে ঘুরপথে দুর্নীতির আর এক অনন্য নজির গড়েছে নরেন্দ্র মোদি সরকার। সংবাদে প্রকাশ, মোদি জমানায় দুর্নীতির অভিযোগে কেন্দ্রীয় এজেন্সির তদন্তের মুখে পড়া ২৫ জন বিশিষ্ট বিরোধী নেতা বিজেপিতে যোগ দিয়ে কার্যত ‘ক্লিনচিট’ পেয়েছেন। এর মধ্যে ২৩ জনের ক্ষেত্রে তদন্ত বা মামলা বন্ধ হয়ে গিয়েছে অথবা তা হিমঘরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তালিকায় এমন ছ’জন রয়েছেন যাঁরা ভোটের মুখে এ বছরই কেন্দ্রের শাসকদলে যোগ দিয়েছেন। যেমন প্রফুল্ল প্যাটেল। ইউপিএ জমানায় এয়ার ইন্ডিয়ার ১১১টি বিমান কেনা নিয়ে দুর্নীতির বড়সড় অভিযোগ ওঠে তৎকালীন বিমানমন্ত্রী প্যাটেলের বিরুদ্ধে। ২০১৭ সালে সিবিআই তাঁর বিরুদ্ধে মামলা শুরু করে। ২০১৯ সালে চার্জশিট পেশ হয়। দেখা যায়, ২০২৩-এ তিনি শাসকগোষ্ঠীতে যোগ দিতেই ‘ক্লিনচিট’, সিবিআই আদালতে এই মামলার ‘ক্লোজড’ রিপোর্ট পেশ করে। বিজেপি’র ‘ওয়াশিং মেশিনে’ কালো থেকে সাদা হওয়ার তালিকায় আরও অনেক রথী-মহারথীর নাম রয়েছে। কিন্তু যাঁরা এমন তদন্ত বা মামলার মুখে দাঁড়িয়েও ‘বাঁচার শর্ত’ হিসাবে বিজেপিতে যোগ দেননি তাঁদের জেলের ঘানি অথবা জেরার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। যেমন অরবিন্দ কেজরিওয়াল, হেমন্ত সোরেন, প্রমুখরা। সরকারি বরাত পাইয়ে দেওয়া, ফেলকে পাশ করিয়ে দেওয়া বা কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে ব্যবহার করে দুর্নীতির এক নতুন চেহারার জন্ম দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দল। এই কাজে তাঁর দুই বিশ্বস্ত অস্ত্রের নাম সিবিআই ও ইডি। প্রভুর হয়ে তারা ময়দান কাঁপাচ্ছে।
06th  April, 2024
আতঙ্কেই কি ভোলবদল?

মাধ্যমিক পরীক্ষায় ‘বি’ গ্রেড পেয়ে (৩৪—৪৪ শতাংশ নম্বর) কোনও পড়ুয়া প্রথম হয়েছেন, এমন অবাস্তব ঘটনা কল্পনাও করা যায় না। কিন্তু নির্বাচনী গণতন্ত্রে এমনটা হতেই পারে! সাধারণ বিবেচনায় একটি রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠী সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের (ন্যূনতম ৫১ শতাংশ) ভোট পেয়ে সরকার গঠনের দাবিদার হবে—এমনটাই হওয়া উচিত। বিশদ

নিন্দনীয় প্রয়াস

‘নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী।/ পূজা করি মোরে রাখিবে ঊর্ধ্বে/ সে নহি নহি,/ হেলা করি মোরে রাখিবে পিছে/ সে নহি নহি।/ যদি পার্শ্বে রাখ মোরে/ সংকটে সম্পদে,/ সম্মতি দাও যদি কঠিন ব্রতে/ সহায় হতে,/ পাবে তবে তুমি চিনিতে মোরে।’ —চিত্রাঙ্গদা’য় বলেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বিশদ

29th  April, 2024
কড়ায় গণ্ডায় বুঝে নিতে...

ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরিকে জাগিয়ে দিলে কী হয়, রাজধানী দিল্লিকে ঘিরে সাড়ে তিন বছর আগে কৃষক বিক্ষোভের সময় তা নিশ্চয়ই টের পেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ২০২০-২১-এর সেই উত্তাল কৃষক আন্দোলনের কাছে মাথা নত করে সরকারের মুখ পুড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিশদ

28th  April, 2024
কোন আতঙ্কে সীমা অতিক্রম?

ভালো ব্যাটসম্যান যিনি হবেন, ক্রিকেটের ব্যাকরণ মেনে তিনি সোজা ব্যাটে খেলবেন, এটাই প্রত্যাশিত। দশ বছরের শাসক নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দলের দাবিও হল, এই আমলে সোজা ব্যাটে খেলার মতো অনেক কিছু রয়েছে। বিশদ

27th  April, 2024
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

26th  April, 2024
কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
একনজরে
আগামী দু’বছরের মধ্যে একটা ট্রফি জিততেই হবে বাবর আজমদের। ওডিআই ও টি-২০ ফরম্যাটে পাকিস্তানের প্রধান কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর ক্রিকেটারদের ...

পশ্চিমবঙ্গে লোকসভা ভোটের প্রচারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ খানিকটা ম্রিয়মাণ। এখনও পর্যন্ত তিনি জনসভা করেছেন মাত্র দু’টি। তিনি মালদহে একটি রোড শোতে অংশ নিয়েছেন। অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইতিমধ্যেই জনসভা করে ফেলেছেন ন’টি। ...

জমি দুর্নীতি মামলায় ধৃত ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের জামিনের আবেদনের প্রেক্ষিতে ইডির জবাব চাইল সুপ্রিম কোর্ট। সোমবার এই মামলার শুনানি ছিল বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চে। আগামী ৬ মের মধ্যে এব্যপারে জবাব দিতে হবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী ...

 নির্বাচন ঘোষণার পর থেকেই  দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার চারটি লোকসভা আসনের প্রার্থীদের প্রচার শুরু হয়ে যায় পুরোদমে। তার প্রায় দেড় মাস পর দেখা যাচ্ছে, প্রচার ও বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচির সংখ্যার নিরিখে যাদবপুর লোকসভা অন্য কেন্দ্রগুলির তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস
১৬৩৯ - দিল্লির লালকেল্লার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়
১৮৪৮- শিল্পী রাজা রবি বর্মার জন্ম
১৯১৭ – সঙ্গীতবিশারদ দিলীপকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৯ - জালিওয়ান ওয়ালাবাগের নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রিটিশ প্রদত্ত নাইট উপাধি ত্যাগ করেন
১৯১৯- বিশিষ্ট তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লারাখার জন্ম
১৯৩৯- কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সুভাষচন্দ্র বসু
১৯৪৫ -  জার্মান বাহিনীর মিত্রশক্তির কাছে আত্মসমর্পণ
১৯৪৫ – ইতালির একনায়ক মুসোলিনীর মৃত্যু
১৯৪৯ -  বিশিষ্ট লোকসঙ্গীত শিল্পী উৎপলেন্দু চৌধুরীর জন্ম
১৯৫৪ -  ভারত ও চীনের মধ্যে পঞ্চশীল চুক্তি সম্পাদিত
১৯৭০ - টেনিস খেলোয়াড় আন্দ্রে আগাসির  জন্ম
১৯৮০ - চলচ্চিত্র নির্দেশক ও প্রযোজক স্যার আলফ্রেড যোসেফ হিচককের মৃত্যু
১৯৯৭ -   ব্রিটেন চীনের কাছে হংকংকে ফিরিয়ে দেয়
২০২০ - বিশিষ্টঅভিনেতা  ইরফান খানের মৃত্যু 

29th  April, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫৭ টাকা ৮৫.০০ টাকা
পাউন্ড ১০২.১২ টাকা ১০৬.৬৩ টাকা
ইউরো ৮৭.৩৭ টাকা ৯১.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৯০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৯,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৭ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪। ষষ্ঠী ৪/৫৩ দিবা ৭/৬। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র ৫৭/৩০ রাত্রি ৪/৯। সূর্যোদয় ৫/৮/৩৯, সূর্যাস্ত ৫/৫৯/৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ গতে ১০/১৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৩/২৫ গতে ৫/৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/২৬ গতে ২/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৫ গতে ৮/২১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৩ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। 
১৭ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪। সপ্তমী রাত্রি ২/৪৫। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র রাত্রি ১/৩৩। সূর্যোদয় ৫/৯, সূর্যাস্ত ৬/০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৭ গতে ১০/১৪ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৬ মধ্যে ও ৩/২৯ গতে ৫/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৯ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২২ গতে ২/৪৯ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২২ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৪ গতে ৮/৪৭ মধ্যে। 
২০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ৬২ রানে আউট স্টোইনিস, লখনউ ১১৫/৪ (১৪.৫ ওভার), টার্গেট ১৪৫

10:54:49 PM

আইপিএল: ৩৯ বলে হাফসেঞ্চুরি স্টোইনিসের, লখনউ ১০১/৩ (১৩.৩ ওভার), টার্গেট ১৪৫

10:48:34 PM

আইপিএল: ১৮ রানে আউট হুডা, লখনউ ৯৯/৩ (১৩.১ ওভার), টার্গেট ১৪৫

10:45:46 PM

আইপিএল: লখনউ ৭৯/২ (১০ ওভার), টার্গেট ১৪৫

10:44:24 PM

আইপিএল: ২৮ রানে আউট কেএল রাহুল,লখনউ ৫৯/২ (৭.২ ওভার), টার্গেট ১৪৫

10:29:47 PM

আইপিএল: লখনউ ৫২/১ (৬ ওভার), টার্গেট ১৪৫

10:24:41 PM